Site icon Taaza Khobor (তাজা খবর)

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

Spread the news and knowledge

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

সোনলাল ভার্থা বাল্মীকি ৭ বছর পর জেল থেকে বেরিয়ে যখন পেছন ফিরে তাকালেন, কারাগারের লোহার ঘেরাও থেকে শুরু করে দেয়াল ও সেখানকার জমাট অন্ধকার যেনো চিৎকার করে জিজ্ঞেস করছিলো, তুমি নয়তো তাহলে কে? সোনলাল নিঃর্শব্দে জেলের বাইরে হাঁটা লাগলো সঙ্গে নিয়ে গেলো একটাই প্রশ্ন-মুম্বাই এর কিং এডওয়ার্ড মেমোরিয়াল হাসপাতালের নার্স অরুণা সানবাগকে ধর্ষণ করলো কে! ধর্ষণের পরেও আদালতে ধর্ষণের কোনো কেস উঠলো না কেন? অরুণা সানবাগকে যখন উদ্ধার করা হয়েছিল, তার গলায় পেচানো ছিল একটা কুকুর বাধার চেইন। এতটাই অত্যাচার করা হয়েছিল মেয়েটাকে যে সে ৪২ বছর কোমায় ছিল (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

আজকে আপনারা জানতে চলেছেন আজ থেকে ৫১ বছর আগে ঘটে যাওয়া এমন একটি ধর্ষণ আর খুনের ঘটনা যা নিসংশতার সমস্ত গন্ডি পার করে দিয়েছিলো। কিছুদিন ধরে কলকাতার তরুণী ডাক্তার (নাম বলছি না ) নৃসংশ ধর্ষণ এবং হত্যাকান্ড নিয়ে উত্তাল গোটা দেশ। কিন্তু আপনারা এমন অনেকেই আছেন যারা জানেন না মেডিকেল ফ্যাকাল্টির ওপর এমন ঘৃণ্য আক্রমণ কিন্তু এই প্রথম নয়।

সালটা ছিল ১৯৭৩। দিন ছিল ২৭বা নভেম্বর, সকাল থেকেই মুম্বাইয়ের কিং এডওয়ার্ড হাসপাতালের নার্স অরুণার শরীরটা খারাপ লাগছিলো, নিজেকে খুব দুর্বল অনুভব করছিলো সে। কারণ অরুণার তখন পিরিয়ড চলছিল, তাই কাজও সে স্বাভাবিক গতিতে করতে পারছিলো না। তাই হাসপালের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো সেরে উঠতে বেশ খানিকটা দেরিও হয়ে গেছিলো তার। এইদিকে রাতের শিফট শুরু হয়ে গেছে ততক্ষনে। শেষ মুহূর্তের প্রয়োজনীয় কিছু কাজ সারছিলেন ২৫ বছরের নার্স অরুণা। অরুণা কাজে এতো ব্যস্ত ছিল, সে খেয়ালই করে নি যে হাসপাতাল ফাঁকা হতে শুরু করে (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

আর নাইট শিফ্টের কর্মীরা আস্তে শুরু করেছে। তারপর অরুনাও তার কাজ শেষ করে, ও তার জামা পাল্টাতে যান। প্রতিদিন বাড়ি ফেরার সময় হাসপাতালের জামা পাল্টে নিজের সাধারণ কাপড়েই বাড়ি যেতেন অরুণা। তাই অরুণা চেঞ্জিং রুমে যায়, তখন অবধি সে জানতো না যে এই রাত তার জন্য কতটা যন্ত্রনাদায়ক হতে চলেছে। চেঞ্জিং রুমের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে পোশাক সবে খুলতে শুরু করেছেন, ঠিক তখন কেমন যেন একটা অস্বস্তি ঘিরে ধরেছিলো অরুণাকে। অরুণা তখনও টের পায় নি এই রাত আর পাঁচটা রাতের মতো নয় (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

এই রাতে তার জন্য অপেক্ষা করছিলো মানসিক বিকারগ্রস্ত এক হিংস্র জীব। হিংস্র জন্তু বা জানোয়ারও বলতে পারা যেত, কিন্তু তাতে তাদেরও অপমান, কুকুরের মতো অনেক জানোয়ার সবসময় আমাদের বিশ্বস্ত হিসেবে সারাজীবন কাটিয়ে দেয়।অরুণা কাপড় বদলানো শুরু করতেই পেছন থেকে একজন ঝাঁপিয়ে পড়ে অরুণার ওপর। ২৫ বছরের তরুণীকে বাগে আনা যে সহজ নয় তা সেই লোকটা আগে থেকেই জানতো, তাই পুরো প্রস্তুতির সাথে এসেছিলো সে। ঐলোকটি সাথে নিয়ে এসেছিলো একটি কুকুর বাধার চেইন যা সেই পরিয়ে দেয় অরুণার গলায়।

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

ধীরে ধীরে সেই চেইন চেপে বসে যায় অরুণার গলায়। এরপর আর বাধা দিতে পারে নি অরুণা। আর অরুণা লুটিয়ে পরে মাটিতে। তারপর শুরু হয় ওই অমানুষের আসল পাশবিক নির্যাতন। অরুণার শরীর থেকে এক এক করে সমস্ত আবরণ খুলে ফেলে সে। তারপর নিজের গোপন পুরুষাঙ্গ বের করে অরুণার দিকে এগিয়ে যায় সে , কিন্তু সে দেখে অরুণার তো মাসিক চলছে , তাহলে উপায়। সেই না থেমে উপুড় করে দেয় মেয়েটির অচেতন শরীর। এরপর সে যেটা করেছিল তাকে ইন্ডিয়ান পেনাল কোডের ৩৭৭ নম্বর ধারায় আইনের পরিভাষায় আননেচারাল সেক্স বা বিকৃত যৌনতা বলা হয়। আপনি আসা করে বুঝে গেছেন ওই শয়তানটা ঠিক কি করেছিল অরুণার সঙ্গে (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

অরুণার শরীরে কোনো স্পন্দন ছিল না, অচৈতন্য নগ্ন শরীরটাকে ওভাবেই ফেলে রেখে চেঞ্জিং রুম থেকে বেরিয়ে যায় আততায়ী। সে যেমন খালি হাত আসে নি যাওয়ার সময়ও খালি হাতে গেলো না। নিয়ে গেলো অরুণার গায়ে থাকা গয়না এবং তার মানিব্যাগে থাকা ৫০০ টাকা। প্রায় ১১ ঘন্টা পর উদ্ধার হয় অরুণার অচৈতন্য শরীর। রাতে ঐরকম নৃসংশ অত্যাচারের পরও ১১ ঘন্টা ঐভাবে থাকতে হয়েছিল অরুণাকে। অরুণার দেহ যখন উদ্ধার করা হয়, অরুণার গলায় তখনও কুকুরের চেইন শক্ত হয়ে চেপে বসেছিল (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

যারা প্রথম অরুণার শরীর ঐভাবে পড়ে থাকতে দেখেন তারা সবাই ভেবে নিয়েছিলেন যে অরুণা আর বেঁচে নেই। তাড়াতাড়ি পুলিশকে খবর দেয়া হয় আর পুলিশও পোঁছে যায় ঘটনাস্থলে আর পুলিশের সামনেই প্রাথমিক ডাক্তারি পরীক্ষা হয় অরুণার। ডাক্তার বলে অরুণা তখনও জীবিত। সঙ্গে সঙ্গে অরুণাকে ওই হাসপাতালের ভর্তি করানো হয় একদিকে শুরু হয় অরুণার চিকিৎসা আর ওপর দিকে এই নৃসংশ ঘটনার তদন্ত। অরুণার গলায় চেইনটা এতো শক্ত করেই পেঁচানো হয়েছিল যে ততক্ষনে মস্তিস্ক এবং সুসুষ্মকান্ডে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছিলো। অনেক্ষন ব্রেইনে অক্সিজেন পোঁছাতে না পাড়ায় অরুণার মস্তিস্ক আংশিকভাবে বিকল হয়ে গেছিলো এবং সে কোমায় চলে গেছিলো।

পুলিশ হাসপাতালের কর্মীদের এক এক করে জেরা করতে শুরু করে আর সে সময় নাম আসে সোনলাল বাল্মীকির। হাসপাতালের একাধিক কর্মী জানাই অরুণার সাথে প্রায় নানা কারণে ঝামেলা লেগে থাকতো সোনলালের। আর তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় অরুণার গয়না এবং চুরি করা ৫০০ টাকা। এরপর জেরা শুরু হয় সোনলালের , জেরার মুখে ভেঙে পড়ে সোনলাল। তাহলে তো হয়ে গেলো অপরাধীও ধরা পড়লো আর তার শাস্তিও হয়ে গেলো। আততায়ী ধরা পড়া আর তার সাজা হওয়ার মাঝে ছিল জটিল আইনি কার্যকলাপ। আর এই আইনের বিভিন্ন ফাঁক গলেই বেরিয়ে যায় বহু ক্রিমিনাল। সোনলাল ধরা তো পড়লো এবং তার দোষও শিকার করলো কিন্তু তা আংশিক (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl

সোনলাল পুলিশকে বললো, অরুণার সাথে তার প্রায়ই বিভিন্ন ঝামেলা হতো, অরুণা নাকি সোনলালকে দিয়ে এক্সট্রা কাজ করতো আর সোনলালের নালিশও করতো। ঝামেলা তখন চরম হয়ে উঠে যখন সোনলাল তার শাশুড়ির শরীর খারাপ ছিল বলে ছুটি চেয়েছিলো আর অরুণা তাকে ছুটি দেয় না। তারপরই সোনলাল অরুণাকে হত্যা করার পরিকল্পনা বানায়। এখানেই আসে আসল টুইস্ট।সোনলাল পুলিশের কাছে শুধু হত্যার পরিকল্পনার বেপারটাই স্বীকার করেছিল , সেখানে কোনো ধর্ষণের কথা উল্লেখ ছিল না। ডাকাতি ও এটেম্প্ট টু মার্ডার এর কেস হয় সোনলালের বিরুদ্ধে। তাহলে অরুণার ধর্ষণের কেসটা উঠলো না কেন ?

কারণ সে সময় , সেই সময় মেয়েদের যৌনঅঙ্গে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানো হলে তবেই তাকে ধর্ষণ বিবেচিত করা হতো, আর সে সময় তো অরুণার পিরিয়ড তাই সোনলাল বেঁচে যায়। এটা কি ছিল প্রশাসনের গাফিলতি নাকি ইচ্ছে করে করা কোনো ষড়যন্ত ছিল তা আর জানার উপায় নেই। সোনলাল সাত বছরের সাজা কাটিয়ে ১৯৮০ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে যায় (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

এই অরুণা ৪২ বছর কোমায় ছিলেন আর কোমায় থাকা অবস্থায় ২০১৫ সালে অরুণা তার শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। দুঃখের বিষয় এই ছিল যে ওই ৪২ বছরে কখনো কেউ অরুণাকে কখনো দেখতে আসে নি, হ্যা সত্যিই তাই, হাসপাতালের নার্সরাই তাকে দেখাশোনা করছিলো।অনেক কিছুদিন পরে সোনলালের খোঁজ পাওয়া গেছিলো, সে তার গ্রামে ফিরে আবার বিয়ে করে সুখে শান্তিতে তার সংসার শুরু করে (One night brutal rape that gives 42 years coma life to a girl)।

More You can Visit: https://deepblogs.net/

More you can read:

https://taazakhobor.in/helpless-poor-man-gang-raped-by-4-women/

https://taazakhobor.in/taking-rebirth-to-capture-killer/

https://taazakhobor.in/the-all-time-haunted-ship-queen-mary-untold-horrible-story/

Mysterious paths of demon’s paatal lok, know all important facts with taaza khobor in 2024

Darkest creepy dirty face of a stalker teacher,zero to 100, all details case study

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

Exit mobile version