Site icon Taaza Khobor (তাজা খবর)

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

Spread the news and knowledge

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

এই কাহানি শুরু হয় ১৯৯৮ সালে জাপানে। ইয়াশিও-মিনামি উচ্চ বিদ্যালয় এ জুনকো ফুরুতা নামের এ ১৭ বছরের মেয়ে পড়তো। সে তার স্কুলে খুবই বিখ্যাত ছিল আর সবাই তার খুব নাম করতো। সবাই তাকে পছন্দ করতো কারো সাথে কোনো ঝামেলা ছিল না। স্কুলের পাশাপাশি সে একটা পার্টটাইম চাকরিও করতো। ফুরুতাকে তার সৌন্দর্য ও মেধার জন্য স্কুলের ছেলেদের মধ্যে খুবই চর্চায় থাকতো। তারই মধ্যে একটা ছেলে ছিল হিরোশি মিয়ানো (44 days journey of an angel Junko Furuta in hell)।

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell (image credit pinterest)

হিরোশি মিয়ানো স্কুলের ছাত্র হওয়া শর্তেও অনেক বড় বড় গ্যাঙের সাথে তার সম্পর্ক ছিল। তাই তাকে সবাই ভয়ও পেতো। হিরোশি মিয়ানো এক পর্যায়ে এই ভেবে ফুরুতাকে প্রপস করে দেয় যে, ফুরুতা তাকে মানা করার সাহস করবে না। কিন্তু সেটা হলো না ফুরুতা নম্রতার সাথে হিরোশির প্রস্তাবকে মানা করে দেয়। যেটা হিরোশির কাছে ছিল খুবই অপমানের। সবাই তাকে ভয় পায় আর তার কথা মেনে চলে , আর একটা মেয়ে তার এভাবে অপমান করলো?
হিরোশি এতোই রেগে গিয়েছিলো যে সে জুনকো থেকে বদলা নেয়ার কথা ভাবে (44 days journey of an angel Junko Furuta in hell)।

১৯৯৮ সালের ২৫ নভেম্বর জুনকো যখন পার্টটাইম চাকরি থেকে বাড়ি ফিরছিলো, তখন তাকে কিডন্যাপ করা হয়। আর এই কিডন্যাপ করেছিল হিরোশির বন্ধু সিনজি মিনাতো। কিডন্যাপ টাও ব্যাপক প্ল্যানিং এর সাথে করা হয়েছিল। প্রথমে সিনজি তার বাইক দিয়ে জুনকোকে আহত করে চলে যায়, তারপর হিরোশি এসে জুনকোকে সাহায্য করার ভান করে, সে বলে জুনকো যেন তার সাথে চলে, সে জুনকোকে বাড়ি পোঁছে দেবে। কিন্তু জুনকো আর বাড়িতে পোঁছায় না।

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell (হিরোশি)

হিরোশি জুনকোকে বাড়ির জায়গায় পুরোনো পরিতেক্ত একটি কারখানায় নিয়ে যায়। হিরোশি জুনকোকে ভয় লাগায় যে, যদি জুনকো কোনো রকম চিৎকার-চেঁচামেচি করে তবে হিরোশি তার সমস্ত পরিবারকে মেরে ফেলবে ,যা অবশ্য সম্ভবও ছিল , কারণ হিরোশি অনেক ক্রাইম ও ক্রিমিনাল গ্যাঙের সাথে জড়িত ছিল। তারপর হিরোশি তার বন্ধু সিনজি মিয়ানো ,যাশুশি ওয়াতানাবে আর যো ওগুড়াকে ডাকে। তারা সবাই মিলে জুনকোকে সিনজির মা-বাবার বাড়িতে নিয়ে যায় (44 days journey of an angel Junko Furuta in hell)।

যেটা তাদের প্রধান লুকানোর জায়গা হয়ে গিয়েছিলো। জুনকো যখন বাড়ি আসে না, তার পরিবার মিসিং রিপোর্ট লেখায়। তখন পুলিশ থেকে বাঁচার জন্য হিরোশি জোড় করে জুনকোকে দিয়ে বাড়িতে ফোন করায় আর বলতে বলে যে সে সুরক্ষিত আছে আর তার বন্ধুদের সাথেই আছে।

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

এবার পুলিশ ও জুনকোর পরিবার আর রাস্তার কাঁটা ছিল না। হিরোশি জুনকোকে যেখানে রেখেছিলো, সেটা ছিল সিনজির বাড়ি, আর তার মা-বাবাও সেখানে ছিলো। সিনজি বলেছিলো যে জুনকো তার গার্লফ্রেন্ড, কিন্তু সিনজির মা-বাবাও জানত যে সেসৰ মিথ্যে, কিন্তু তারা হিরোশির ভয়ে চুপ ছিল। তারপর হিরোশি ও তার বন্ধুরা জুনকোকে ৪৪ দিন ধরে যন্ত্রনা দেয়। ১০০ জন আলাদা আলাদা ছেলে জুনকোকে ৫০০ থেকেও বেশি বার রেপ(ধর্ষণ ) করে।

তার পরেও তারা জুনকোকে ছাড়ে না, নির্দয় ছেলেগুলো তাকে খুব ভয়ানক ভাবে যন্ত্রনা দিয়ে মারে। তারা জুনকোকে উল্টো লটকিয়ে পাঞ্চিন ব্যাগের মতো ব্যবহার করে। এখানেই শেষ ছিল না, ওই রাক্ষসগুলো জুনকোর যৌন অঙ্গে ব্ল্যাড, কাঁচি,বাল্ব,রড ও বোতল এর মতো নানা জিনিস ঢুকিয়ে দেয় (44 days journey of an angel Junko Furuta in hell)।

junko furuta story

ওই রাক্ষসগুলো অত্যাচারের সকল সীমা ছাড়িয়ে দেয়। তারা জুনকোর স্তন কেটে দেয়, তারা একবারও মেয়েটির যন্ত্রণার কথা ভাবছিলো না। তারা লাইটার দিয়ে জুনকোর সকল যোনাজ্ঞ জ্বালিয়ে দিয়েছিলো। তারা ভারী ডাম্বেল দিয়ে জুনকোর এবডোমেন নষ্ট করে দেয়। তারা জুনকোকে এত অত্যাচার করেছিল যে জুনকো আর হাটতেই পারছিলো না, এইসব কিছু চলতে থাকে ৪৪ দিন ধরে (junko furuta story)।

আর ১৯৯৮ সালের জানুয়ারির ৪ তারিখ তারা জুনকোর সব বডিপার্টে লাইটার ফ্লুইট ঢালে আর তাকে জ্বালিয়ে দেয়। ওই ফাইনাল টর্চারও দুই ঘন্টা ধরে চলে, তারপর জুনকো মারা যায়। তাদের এই নিয়ে কোনো আফসোসই যেন ছিল না (junko furuta story)।

ওই বছরেরই ২৩ জানুয়ারিতে, পুলিশ হিরোশি আর যো ওগুড়াকে ধরে।আসলে এখানে হয়েছিল একটা ভুল বোঝাবোঝি, পুলিশ তাদের ধরেছিল অন্য একটা খুনের সন্দেহে। পুলিশ জুনকোর খুন সম্বন্ধে কিছু জানতোই না। কিন্তু হিরোশি ভয়ে ভাবে পুলিশ হয়তো জুনকোর কথাই বলছে , এভাবেই পুলিশ জানতে পারে এই নির্মম ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের কথা। তারপর পুলিশ বাকি দুজনকেও গ্রেফতার করে। তারপর আসে আদালতের শুনানির পালা ,এখানেই জুনকোর সাথে খুব অন্যায় হওয়ার ছিল।

যখন হিরোশিরা রেপ করেছিল তখন তাদের বয়স ছিল ১৭,তাই আদালত তাদের মাইনর হিসেবেই গণ্য করছিলো। তাই তাদের সকলের শুধু ১৭ বছরের জেল হয়, যা বাড়িয়ে ২০ বছর করা হয়েছিল, যেটাই ছিলো সর্বোচ্চ।
সিনজির বাড়ির লোক চাইলে জুনকোকে বাঁচাতে পারতো, যা তারা করে নি, তারা পুলিশ কেও খবর করা জরুরি মনে করে না বা সাহস দেখায় না। যখন সমাজই এমন হয়ে ওঠে তখন আর কারো কিছু করার থাকে না। জুনকোর অন্তিম যাত্রায় অনেকেই উপস্থিত হয়েছিল, এটা ছিল জাপানের ইতিহাসের একটা অত্যন্ত ভয়ানক ক্রাইম (junko furuta story)।

More you can Visit: https://deepblogs.net/

More read:

https://taazakhobor.in/taking-rebirth-to-capture-killer/

https://taazakhobor.in/murderer-caught-after-15-years-sajni-murder-case/

UNICEF: “1 in 4 children are suffering from food poverty in India. India is among the 20 nations and among the worst conditions”

Love kills or something else: Shabnam aur Saleem,18+content

Taking rebirth to capture killer (Punorjonmo) 100% true story

Most haunted place kazi ki chawl, know most horrible and scary incidents in 2024

Exit mobile version