SS Ourang Medan the legendary ghost ship
SS Ourang Medan the legendary ghost ship

SS Ourang Medan the legendary ghost ship of 1947

Spread the news and knowledge

SS Ourang Medan the legendary ghost ship

সাল ১৯৪৭ এর একটা দিন, ইন্ডিয়ান ওশান থেকে হঠাৎ এক ভয়াবহ সিগন্যাল আসতে থাকে ইন্ডিয়া ছাড়াও চীন, আমেরিকা, ইংল্যান্ডও এই সিগন্যাল শুনে পাগলে ওঠে, আসলে শিপ থেকে এত ভয়ঙ্কর সিগন্যাল তখনি আসে যখন ওই শিপ(জাহাজ ) এর সাথে  খতরনাক ও ভয়ানক কিছু হয়ে থাকে। কেউ কিছু বুঝতে পারছিলো না যে আসলে হচ্ছে টা কি ? পেসিফিক ওশান, আটলান্টিক ওশান ও ভারত মহাসাগরের হাজার হাজার শিপের ( জাহাজের) ক্যাপ্টেনরা এই ভয়ানক সিগনালটা শুনে ঘাবড়ে ওঠে (Ourang Medan)।

যেহেতু সিগনালটা শুধু ভারত মহাসাগরের রাডারেই নোই বাকি সব রাডারেও সিগন্যাল দিচ্ছিলো তাই সব দেশের অথরিটিই এলার্ট হয়ে ওঠে তারা সিগনালকে ট্র্যাক করে যাতে সাহায্য পাঠানো যায়। কিন্তু যখন সাহায্যের জন্য ক্রিউ মেম্বাররা যায় তখন তারা এমন কিছু দেখে যার ফলে তাদের হৃদপিন্ড সিনা ফেড়ে বাইরে আসতে চায়,তাদের অবস্থা এমন ছিল যে,” সামনে গীলা পিছে পিলা হো গেয়া”। কাহানি হচ্ছে SS Ourang Medan সমুদ্রি জাহাজের । ঐদিন ss OURANG MEDAN এর সাথে এমন কিছু হয়েছিল যা মানুষ এখনো বুঝে উঠতে পারে নি (SS Ourang Medan the legendary ghost ship)।

SS Ourang Medan the legendary ghost ship
image credit pinterest

১৯৪৭ সালের একটা সাধারণ দিনে, অনেকগুলো ডাচ, আমেরিকান, ইংলিশ শিপ ও listening স্টেশনগুলোতেও একটা ভয়ানক ডিস্ট্রেস সিগন্যাল আসতে থাকে।সিগনালে বলা হচ্ছিলো ,”ক্যাপ্টেনসহ আমাদের সব অফিসার ও ক্রিউ মারা গেছে ও লাশগুলো চেয়াররুম ও ব্রিজ এ পড়ে আছে “। এই সিগনালটা আসতে না আসতেই একটু পরেই আরেকটা সিগন্যাল আসে যেটাই সে বলে, “I die ” । যখন জাহাজের লোকেশন খোঁজা হয় তখন দেখা যায় স্ট্রেট অফ মালাক্কা থেকে এই সিগন্যাল আসছিলো।ওই শিপের সবচেয়ে কাছাকাছি ছিল ষ্টার নামের আরেকটা শিপ , তাই সেই শিপের ক্যাপ্টেনকে বলা হয় Medan এর খবর নিতে।

সিলভার ষ্টার এর শিপ ক্যাপ্টেন অনেক চেষ্টা করে যাতে MEDAN (Ourang Medan) এর সাথে যেন যোগাযোগ করা যায়, কিন্তু I die এই শেষ সিগন্যাল আসার পর আর কোনো সিগনালই পাওয়া যাচ্ছিলো না শিপ MEDAN থেকে। MEDAN শিপের ঐরকম অদ্ভুত সিগন্যাল শোনার পর কেউ সেখানে রেসকিউ করতে যেতে চাইছিলো না কারণ সবাই একটা আতঙ্কে ছিল, তাই ষ্টার শিপের ক্যাপ্টেন সিদ্ধান্ত নেয় যে তিনি নিজেই যাবেন রেসকিউ করতে।

ষ্টার শিপ যখন MEDAN এর কাছাকাছি যায় তখন ব্যাপারটা খুব অস্বাভাবিক ছিল, দেখা যাচ্ছিলো MEDAN এর ইঞ্জিন চলছিল না মানে নিচ্ছয় ইঞ্জিন খারাপ হয়ে গেছিলো আর যেহেতু MEDAN সাহায্যের জন্য ডিস্ট্রেস সিগন্যাল পাঠিয়েছিল তাই রীতিঅনুসারে সব ক্রিউ ডেক এ এসে সাহায্যের জন্য সিগন্যাল দেয়া উচিত। চিৎকার চেঁচামেচা করা উচিত,ফায়ারবল ও ফায়ারসিগন্যাল দেয়া উচিত।

SS Ourang Medan the legendary ghost ship
SS Ourang Medan the legendary ghost ship

মেডান এর সাথে তেমনটা কিছুই ছিল না, জাহাজ ছিল পুরো শুনসান ও নিস্তব্দ। সিলভার ষ্টার এর সবাই খুব অবাক ছিল তারা ভাবতে থাকে যখন জাহাজে কেউ নেইই তাহলে সিগন্যাল টা কে পাঠাচ্ছিল কোনো প্রেত ? সিলভার ষ্টার শিপ থেকে বারবার সিগন্যাল পাঠানো হচ্ছিলো শিপ MEDAN এ , কিন্তু সেই দিক থেকে কোনো রেপ্লায় ছিল না | রাতের অন্ধকারে সাগরের উত্তাল ঢেউ পরিবেশটাকে আরো ভয়াবহ করে তুলছিলো।

সিলভার ষ্টার শিপের ক্রিউ মেম্বাররা সাহস করে MEDAN এ যাওয়ার কথা ভাবে, কিন্তু তারা জানতো না তাদের জন্য কিরকম এক ভয়ানক দৃশ্য অপেক্ষা করছে। ক্রিউ মেম্বাররা যেই জাহাজের ডেক এ চড়াই করে ওঠে, তারা দেখে জাহাজে লাশের ঢের, চারদিকে লাশ আর লাশ, মনে হচ্ছিলো আকাশের দিকে চেয়ে কোনো রহস্যজনকভাবে সবার একসাথে মৃত্রু হয়েছে। আর সকলের হাত উপর দিকে করা ছিল যেন কারো থেকে বাঁচার চেষ্টা করছিলো সবাই।

সবার চোখ খোলা ছিল ও আর প্রচন্ড ভয়াবহ এক্সপ্রেশন ছিল মুখে, এর থেকে বোঝা যাচ্ছিলো মরার আগ মুহূর্তে প্রচন্ড ভয়াবহ ও যন্ত্রনাদায়ক কিছু হয়েছে তাদের সাথে। সিলভার স্টারের মেম্বাররা MEDAN এর সব কোণে ভালোভাবে দেখে, এটা দেখার জন্য যে এমন কিছু আছে কিনা বা ঘটেছে কিনা যার কারণে জাহাজের মেম্বারদের দুঃখত মৃত্রু হয়ে গেলো, তাও আবার একসাথে (Ourang Medan)।

মৃতদেহকে ছোঁয়ার সাহসও হচ্ছিলো না তাদের কারো, কারণ তারা কেউ বুজছিলো না ঠিক কি কারণে রহস্যজনকভাবে সবার একসাথে মৃত্রু হলো, তাদের এই ভয় ছিল যে ওই মৃতদেহগুলো ছুঁলে কোনো তাদেরও মৃত্রু না হয়ে যায়। তাই ষ্টার শিপের ক্যাপ্টেন সিদ্ধান্ত নেয়, তারা জাহাজটাকে টো করে নিয়ে যাবে। কিন্তু কোনো এক অজানা কারণে জাহাজটাকে টো করা যাচ্ছিলো না, অথচ জাহাজটা অতটাও ভারী ছিল না যে ষ্টারলাইন শিপ তাকে টো করতে পারবে না।

SS Ourang Medan the legendary ghost ship
image credit pinterest

তারপরই হঠাৎ MEDAN জাহাজের ইঞ্জিন রহস্যজনকভাবে নিজে নিজে চালু হয়ে যায় ও আপনাআপনি ধোয়া উড়তে থাকে, এই দেখে ষ্টার শিপের সব মেম্বার MEDAN শিপ থেকে নিজের শিপে ফিরে আসে, আর তারপর যা হয় তা কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারে নি, MEDAN এ হঠাৎ বিশাল ধামাকা হয় আর পুরো জাহাজ জল থেকে ২ মিটার উপরে উঠে যায় তারপর আবার জলে পরে সমুদ্রে হারিয়ে যায় (horror mystery)|

ষ্টার শিপের ক্যাপ্টেন সব কথা হাইআর অথরিটিকে জানায় কিন্তু কেউ কোনো পদক্ষেপ নেয় না, আর যখন জাহাজ দেশে ফিরে আসে ও ষ্টার শিপের সবাই তাদের বয়ান দেয় যে তারা কি কি দেখেছে, তখন অথরিটির সবাই হতবাক হয়ে যায়, কিন্তু তারা কোনো ভাবেই বেপারটাকে সত্যি হিসেবে মানতে চাইছিলো না, আর ষ্টারশিপের ক্রিওদের কাছেও এর কোনো প্রমান ছিল না কারণ জাহাজটার তখন আর কোনো অস্তিত্ব ছিল না (horror mystery)।

রিসার্চারদের মোতে হতে পারে ঐজাহাজটা ওই সময়ের ছিলই না, হয়তো টাইমট্রাভেল করে এসেছে, কেউ আবার মনে করে ঐজাহাজের ওপর এলিয়েনদের এটাক হয়েছিল। এটা ঠিক যে ওই দিন SS Ourang Medan এর সাথে খুবই রহস্যজনক ও ভয়াবহ কিছু হয়েছিল আর আপনারা জানলে অবাক হবেন SS Ourang Medan এর সাথে এই ঘটনা যেখানে ঘটেছিলো সেই একই জায়গা থেকেই Malaysia Airlines Flight 370(horror mystery)ও হঠাৎ চিরকালের জন্য হারিয়ে যায় ,এটা কোনো ইত্তেফাক তো হতে পারে না, নিচ্ছয় ঐজাগায় এমন কিছু রহস্য আছে যা এখনো আমাদের কারো জানা নেয়, হতে পারে হয়তো সেখানে অন্য কোনো দুনিয়ার প্রবেশ পথ বা ভবিষ্যতে যাওয়ার কোনো টার্মিনাল আছে , যেকোনো কিছুই হতে পারে যা একটা গভীর রহস্য (horror mystery)।

More You can visit: https://deepblogs.net/

More You can read:

https://taazakhobor.in/story-of-horrible-crime-to-save-own-child/

https://taazakhobor.in/one-night-brutal-rape-that-gives-42-years-coma-life-to-a-girl/

https://taazakhobor.in/mysterious-paths-of-demons-paatal-lok/

Most haunted place kazi ki chawl, know most horrible and scary incidents in 2024

Death mystery of indian paranormal investigator Gaurav Tiwari with taazakhobor in 2024

Love kills or something else: Shabnam aur Saleem,18+content

44 days journey of an angel Junko Furuta in hell

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *