Site icon Taaza Khobor (তাজা খবর)

SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey 2019

SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey 2019

SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey 2019

Spread the news and knowledge

২৩ অক্টোবর ২০১৯,UK অর্থাৎ লন্ডনের একটা ছোট্ট শহর “গ্রেস এসেক্স” আর সময় ছিল রাতের দেড়টা। এক ট্রাক ড্রাইভার তার ট্রাক থেকে নেমে তার ট্রেইলার এর দরজা খুলে দেখে সেখানে অনেকগুলো লাশ পড়ে আছে। ট্রাক ড্রাইভার এর নাম ছিল মৌরিস রবিনসন। রবিনসন যে ভাবছিলো যে সে তার নির্ধারিত মালের ডেলিভারি দিতে যাচ্ছে সে আসলে এতক্ষন ধরে একটা চলন্ত কবরস্থানকে লন্ডনের রাস্তায় এইদিক থেকে ঐদিক চালাচ্ছিল ( HAUNTED TRUCK)।

মৌরিস রবিনসন খুব ভয় পেয়ে যায় আর কোনো কিছু না ভেবে ইমার্জেন্সি নম্বরে কল লাগায়। যেখানে রবিনসন তার ভীত কণ্ঠে বলছিলো, সে একজন লরি ড্রাইভার আর তার লরীতে অনেকটা লোকের লাশ পড়ে আছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিশ আর অ্যাম্বুলেন্স সেখানে এসে পোঁছায়। কিন্তু যখন ওই ট্রাকের কনটেইনার এর দরজা খোলা হয় পুলিশ দেখে ৩৯ টা লাশ পড়ে আছে সেখানে (SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey)।

SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey

আর কন্টেইনার থেকে গরম হাওয়া ও কেমিক্যাল সমেত ধোঁয়াও বেরোচ্ছিল। প্রত্তেক লাশের অবস্থা খুব খারাপ ছিল, সবার মুখ খোলা অবস্থায় ছিল কারো গায়ে কাপড় ছিল না, মনে হচ্ছিলো নিঃশাস নিতে না পেয়ে খুব কষ্ট পেয়ে মারা যায় তারা। তাদের চোখগুলো বাইরের দিকে উপচে পড়ছিলো, তার থেকেই তাদের অন্তিম সময়ের কষ্টটা আন্দাজ করা যায়। কি করে হলো এইসব ? আর তারা ছিলই বা কারা ( HAUNTED TRUCK)?

পরে যখন ইনভেস্টিগেশন শুরু হয় দেখা যায় এরা ডানকি মেরে এক দেশ থেকে অন্য দেশে বেআইনি ভাবে যাতায়াত করছিলো। লোকগুলো ছিল ভিয়েতনামের আর তারা আসছিলো লন্ডনে আরো ভালো একটা জীবনযাপনের আসায়। ওই ৩৯ জন মানুষ এই ডানকি দিয়ে আসার এই জার্নিতে ওই কনটেইনারের মধ্যে দমবদ্ধ হয়ে মারা যায়। এটা একটা খুব সিরিয়াস ক্রাইম ছিল একে তো ইল্লিগাল পদ্ধতিতে লোকেদের এক দেশ থেকে অন্য দেশে নিয়ে যাওয়া তার ওপর তাদের ভুলের কারণে প্রাণ হারায় ৩৯ নির্দোশ মানুষ (SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey)।

ওই ভিয়েতনামি ইম্মিগ্রান্টদের প্রথম থেকেই বলা হয়েছিল যে তাদের ওই কন্টেইনারে কোনো হাওয়া বাতাস ছাড়াই ১২ ঘন্টা থাকতে হবে, কিন্তু তাতেও কোনো সমস্যা হওয়ার কথা ছিল না, কারণ ওই কনটেইনারগুলো অনেকটা বড় হয় সেই অনুসারে যদি ঠিক অনুপাতে কম করে লোক সেই কনটেইনারে থাকতো তাহলে কিন্তু এই ঘটনা হতো না ( HAUNTED TRUCK)।

SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey

তারপর খোঁজ-খবর নেয়ার পর পুলিশ জানে একটা ট্রাভেল এজেন্সির মালিক তার কিছু সঙ্গী-সাথির সাথে মিলে এই রেকেট চালাতো, আর ইমিগ্র্যান্টদের থেকে মোটা অংকের টাকাও নিতো। এই organization তার আগেও এইভাবে বহু ইমিগ্র্যান্টদের এনেছে কিন্তু কোনোবার এমন হয় নি। তাহলে এইবার কেন হলো (SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey)।

ওই কনটেইনারে কি ছিল কিছু অশুভ শক্তি নাকি ছিল অথরিটির বাস্তবায়িত প্ল্যানে ত্ৰুটি। পুলিশ জানতে পারে ওই ইমিগ্র্যান্টদের প্রথমে ভিয়েতনাম থেকে চীন আনা হয় তারপর সেখান থেকে নকল চীনের পাসপোর্ট দিয়ে পাঠানো হয় ফ্রান্স। ফ্রান্স থেকে শিপ কনটেইনারে করে যখন পাঠানোর সময় আসে তখন কম টাকা খরচ করে বেশি মুনাফার জন্য তারা দুই কনটেইনারের ইমিগ্র্যান্টদের একটাতেই পাঠিয়ে দেয়। যার ফলে সময়ের সাথে ওই কনটেইনারের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে ও অক্সিজেনও এক পর্যায়ে শেষ হয়ে যায় আর সবাই মারা যায় (SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey)।

শিপ যখন ফ্রান্স থেকে ছাড়ছিল তখনও অনেকটা late করে ফেলেছিলো ওই শিপ, কিন্তু এইবেপারে কোনো খবর ছিল না ওই সিন্ডিকেটের। পরে যখন কনটেইনার লন্ডন পোঁছায় তখন ট্রাক ড্রাইভারকে বলা হয় তাজা হাওয়া দেয়ার জন্য কনটেইনারের দরজা খুলে দিতে, কিন্তু ততক্ষনে অনেকটাই দেরি হয়ে গেছিলো।

আমাদের এই কেসটাই নাহয় ড্রাইভার ফোন করে পুলিশকে ডেকেছে, কিন্তু পৃথিবীর অনেক প্রান্তে এইভাবে লোকজনকে বেআইনি উপায়ে পার করানোর সময় যদি তাদের কিছু হয়, তাহলে তাদের মৃতদেহ হয় কোথাও নালায় ফেলে দেয়া হয় নাহয় কোথাও গেড়ে দেয়া হয়। কেউ তাদের মৃত্রুর খবরটা পর্যন্ত জানতে পারে না কারণ ওই নতুন দেশটা তাদের হয় না আর সেখানে তাদের অস্তিত্বের কোনো প্রমান নেই (SILENCE OF THE HAUNTED TRUCK BY The Donkey)।

More you visit for education content: https://deepblogs.net/

More you can read:

https://taazakhobor.in/mystery-of-apartment-no-23-and-dennis-nilsen/

https://taazakhobor.in/carryminatis-biggest-collab-video-of-indian-youtubers-and-mr-beast/

https://taazakhobor.in/loch-ness-monster-mystery/

https://taazakhobor.in/most-horrible-clown-serial-killer/

SS Ourang Medan the legendary ghost ship of 1947

Exit mobile version