Necrophilia where people wild sex with dead body
১৯৯০ সালের কথা পাকিস্তানের একটা ছোট গ্রাম সর্গধা, গ্রামটিতে তেমন কাজের সুযোগ ছিল না, তাই লোকজন কাজের সন্ধানে গ্রাম ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যেতেন। এই একই কারণে মোহাম্মদ রিয়াজ নামের একজন ছেলে সর্গন্ধা ছেড়ে liaquatabad নামের জায়গায় এসে পড়ে। লিয়াকুয়াতাবাদে সে এসেছিলো শুধু কাজের সন্ধানে। কিছুদিন অনেক চেষ্টা করেও সে কোনো কাজ পাই না। কিন্তু কিছুদিন পর বহু চেষ্টার পর সে একটা কাজ পেয়েই যায় , কাজ ছিল এমন যেটা আমাদের মতো সাধারণ মানুষের পক্ষে করা সম্ভব ছিল না। রিয়াজের কাজ ছিল কবরস্থানের দেখাশোনা করা। সেখানে তার পরিচয় হয় ওয়াজিরা নামের এক ব্যক্তির সাথে। আর শিগ্রই তারা ভালো বন্ধুতে পরিণত হয় (Necrophilia where people wild sex with dead body)।

রিয়াজ দেখে ওয়াজিরা একদিন রাতের সময় কবরের ভেতর যাচ্ছে ,তারপর কিছুক্ষন পর আবার কবর থেকে বেরিয়েও আসছে। প্রথম কয়েকদিন রিয়াজ তাকে কিছু বলে না , কিন্তু এরম যখন কয়েকদিন হচ্ছিলো সে ঠিক করে যে, সে সরাসরি ওয়াজিরাকে জিজ্ঞেস করবে এবিষয়ে (sex with dead body)। এখানে যা জানতে পারা যায় তা সত্যি বিশ্বাস করার মতো নয়। ওয়াজিরা রিয়াজের কাছে কিছু লুকোই না আর সে বলে, সে কবর দেয়া মেয়েদের সাথে সেসব কিছু করতো যা সে বেঁচে থাকতে করতে পারছিলো না (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
এতটা থেকে নিচ্ছয় আপনারা বুঝে গেছেন ওয়াজিরা রাতের অন্ধকারে কবরে কি করতো। কিন্তু এইসব কথা শুনে রিয়াজ তাকে বোঝানোর পরিবর্তে তার অর্থাৎ ওয়াজিরার সমর্থন করতে থাকে। যে কাজ আগে ওয়াজিরা একা করতো এখন সে কাজ, তারা দুজন মিলে করা শুরু করে। এভাবে তারা এসব করতে থাকে। ওয়াজিরা যে ছিল , সে হঠাৎ ড্রাগস্ এর নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে, একদিন প্রতিদিনের মতো ড্রাগস্ নিতে গিয়ে ওভারডোজ হয়ে সে মারা যায়। ওয়াজিরার মরার পর রিয়াজ একেবারে একা হয়ে পরে। কিন্তু মৃত মেয়েদের শরীরের সাথে করা বীভৎস আচরণ এখনো চালু ছিল (Necrophilia where people wild sex with dead body)।

কিন্তু ২০১১ সালের অক্টোবরে রিয়াজের সাথে এমন কিছু ঘটে যা সে কখনো কল্পনাও করে নি। শীতের সময় ছিল, পরিবারের লোকজন একটা মেয়ের মৃত শরীর নিয়ে আসে , আর কবর দিয়ে চলে যায়। রিয়াজ প্রতিবারের মতো কবর সরাতে আরম্ভ করে,তারপর সে ওই মেয়েটির সাথে সেসব করা শুরু করে যা সে সবসময় করে। কিন্তু কিছুক্ষন পরে রিয়াজের মনে হয়, মেয়েটির হাত নিজেথেকেই নড়ছে, তাই সে একটু ঘাবড়ে যায়, আসল ভয় সে তখন পায় , যখন হঠাৎ মৃত মেয়েটির চোখ দুটো খুলে যায়, আর মেয়েটি ভয়ানক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
রিয়াজ এতটাই ভয় পেয়ে গেছিলো যে, সে কবরটাকে ওভাবেই ফেলে রেখে পালাতে থাকে। কিছুদূর গিয়ে সে কিছু লোক দেখতে পায় যাদের সে কবরের কাছে নিয়ে আসে, সে তাদের অনেক বোঝানোর চেষ্টা করে যে কবরে ভুত বা চুড়েল আছে, যে মরার পর জীবিত হয়ে গেছে। আশেপাশের লোক তার কথাই বিশ্বাস করছিলো না, তারা কবরের কাছে গিয়ে দেখে, সেখানে মেয়েটির মৃত দেহের অবস্থা দেখে তারা বুঝে যায় যে রিয়াজ সেখানে মৃত মেয়েটার সাথে কি করছিলো (sex with dead body)। সেখানের সব লোকেরা মিলে তাকে অনেক পিটাই , শেষে আধমরা অবস্থায় পুলিশের হাতে তুলে দেয়। জেলে কিছুদিন থাকার পর , পাকিস্তানী মিডিয়া রিয়াজের একটা ইন্টারভিউ নেয় (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
তার ইন্টারভিউ শুনে সবাই অবাক হয়ে যায়। রিয়াজ তার সাক্ষাৎকারে বলে সে ৫-৬ জন না, ৪৮ জন মৃত মহিলার সাথে শারীরিক সম্বন্ধ ক্রিয়া করেছিল (sex with dead body)। এঘটনার পর পুরো পাকিস্তানই চাইতো যে রিয়াজের ফাঁসি (Necrophilia where people wild sex with dead body) হোক, আর তাকে ফাঁসি শোনানো ও হয়, কিন্তু আপনারা জেনে অবাক হবেন যে রিয়াজ এখন বেঁচে আছে, আর পাকিস্তান জেলে আছে।
রিয়াজ আর ওয়াজিরা যে যে কারণে এসব করছিলো, সেটার নাম ছিল নেক্রোফিলিয়া। যেটা একপ্রকার মানসিক রোগ। এই মানসিক রোগে , মানুষ মৃতদেহের প্রতি আকর্ষিত হয়, আর মৃত ব্যক্তির সাথে শারীরিক মিলন করে। এরকম কেস শুধু এই একটা ছিল তেমন না (sex with dead body)।
১৯৪৮ সালে এইরকম একটা কেস ক্যালিফর্নিয়া থেকে এসেছিলো। যেখানে একজন ব্যক্তি ৫০ জন মহিলাকে মেরে তাদের মৃতদেহের সাথে সবরকমের নোংরামি করে (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
আমাদের ভারতেও কিন্তু এরকম ঘটনা ঘটেছে। যা নিটারি কান্ড নামে পরিচিত। এইসকল ঘটনা যখন আমাদের সামনে আসে, তখন আমরা এটা ভাবতে বাধ্য হয় যে, সত্যি কি আমরা মানুষের সাথে বাস করছি নাকি পশুর সাথে।
নিঠারি ওর নিটারি কান্ড(Necrophilia where people wild sex with dead body) :
২০০৬ সালের ৭ মে, নিঠারিতে নন্দলাল নামের এক ব্যক্তির পরিবার থাকতো। তার ১৭ বছরের মেয়ে পায়েল, D5 সেক্টরের এক ফ্ল্যাটে গৃহ কর্মী হয়ে কাজ করতে যায়। পায়েল যখন অনেকক্ষণ আসছিলো না, নন্দলাল ও তার পরিবার খুব ভয় পেয়ে যায় , কারণ ঐএলাকায় ২০০৩ থেকেই মেয়েদের অপহরণের ঘটনা শোনা যেত। পুলিশ অনেক চেষ্টা করেও অপরাধীদের ধরতে পারছিলো না(Necrophilia where people wild sex with dead body)।

নন্দলাল পাগলের মতো সব জায়গায় মেয়েকে খুঁজতে থাকে, অবশেষে এক রিকশাওয়ালা তাকে বলে সে পায়েলকে D5 এর একটা বাড়িতে ছেড়েছিলো।
রিকশাওয়ালা বলে, পায়েল নাকি তার ভাড়াও দেয় নি, রিকশাওয়ালা এও বলে, সে বাড়িতে ঘন্টি বাজিয়েছিল, তখন সুরিনদের কলি নামের একজন, যিনি বাড়িটির সহায়ক ছিলেন, সুরিনদের বলে যে পায়েল তাদের বাড়ি থেকে চলে গেছে ,কিন্তু রিকশাওয়ালা কোনো মতেই সেটা মানতে পারছিলো না কারণ, সে বাড়ির সামনেই দাঁড়িয়ে ছিল, সে তো পায়েলকে বেরোতে দেখে নি (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
রিকশাওয়ালা নন্দলালকে এও বলে যে সুরিনদেরের সাথে জগড়ায় সুরিনদের তাকে ইট দিয়ে আক্রমণও করেছে। নন্দলাল এখন জানতো যে, যাইহক পায়েল কিন্তু D5 এর ওই ঘরে গিয়েছিলো। নন্দলাল ওই ঘরের ঠিকানায় চলে যায়, আর বেল বাজাতে থাকে , তখন বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসে বাড়ির মালিক মনিন্দ্র সিং পান্ধের। কিন্তু মনিন্দ্রর পায়েলকে চিনতে অস্বীকার করে দেয় (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
নন্দলাল তাড়াতাড়ি পুলিশের কাছে যায়, কিন্তু পুলিশ সেই পুরোনো এক কথায় বলে যে মেয়ে নিজের ইচ্ছেতেই গেছে ফিরে আসবে, বাড়ি যান। নন্দলাল জানতো যতদিন না পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি হবে,পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে কোনো কাজ করবে না। নন্দলাল উকিল দিয়ে কোর্টে মামলা করে পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে (Necrophilia where people wild sex with dead body) ।
তারপর পুলিশও জোরেশোরে তার অভিযান শুরু করে। পুলিশ D5 এর পেছনে একটা টানেলে ১১টা আলাদা আলাদা মেয়ের দেহের অংশ পাওয়া যায়। তারপর পুলিশ সুরিনদের ও মনিন্দ্ররকে গ্রেফতার করে ও তাদের মারধর করে শক্তির সাথে জিজ্ঞাসাবাদ করে। ফলে সুরিনদের শিকার করে নেয় যে সে মালিকের জন্য কম বয়সী মেয়েদের নিয়ে আসতো, তারপর তার মালিক মনিন্দ্রর তাদের মেরে, তাদের মৃতদেহের সাথে সেক্স করতো (Necrophilia where people wild sex with dead body)।
এখানেই শেষ ছিল না। সেক্স করার পর তারা এই মেয়েদের body parts কেটে রান্না করে খেয়ে নিতেন। বাকি দেহের অংশ তারা পেছনের নালায় প্লাস্টিকে বেঁধে ফেলে দিতেন।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয় এই যে, ফাঁসিও যাদের জন্য খুব অল্প শাস্তি, তাদের আদালত এই বলে বেল দিয়ে দেয় যে তাদের বিরুদ্ধে খুব অল্প এভিডেন্স পাওয়া গেছে। ঐদুজন রাক্ষস এখনো আমাদের সমাজে আমাদের মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
More you can visit: https://deepblogs.net/
More you can read:
https://taazakhobor.in/murderer-caught-after-15-years-sajni-murder-case/
https://taazakhobor.in/jeffrey-vandersay-zero-to-hero-cricketer/
Lifesaver Doctor to bloody serial killer, know the mystery that gives 100% horrible feel
The real zombie occupied city of world by xylazine drug, that 99.99% people don’t know