Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

Mystery of rajiv gandhi death in 1991

Spread the news and knowledge

Mystery of rajiv gandhi death

একুশে মে ,১৯৯১রাত ১০.১০ ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীবগান্ধী নির্বাচনের প্রচারের জন্য উপস্থিত হয়েছিলেন তামিলনাড়ুর শ্রীপেরাম্বুদুরে। ধনু নামের একটি মেয়ে মালা হাতে সিক্যুরিটির বাধা পেরিয়ে কিছুতেই প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আসতে পারছিলেন না। যেটা দেখে রাজীবগান্ধী সেক্যুরিটিদের বলেন,তারা যেন মেয়েটিকে তার কাছে আসতে দেয়। মেয়েটিকে ছেড়েদেয় সেক্যুইরিটি অফিসারের। ধনু ভীড় ঠেলে এগিয়ে এসে রাজীবগন্ধিকে একটি ফুলের মালা পরান এরপর মেয়েটি ঝুকে রাজীব গান্ধীকে প্রণাম করতে যান। সে সময় মেয়েটি আসলে প্রণাম করার জন্য নয় তাঁর শরীরে তাকা বোমার রিমোটের স্যুইচ টেপার জন্য ঝুঁকেছিলো (mystery of rajiv gandhi death)।

এরপর মুহূর্তের মধ্যে বিস্ফোরণ ঘটে যায়। ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী সহ ১৫জন প্রাণ হারান এই বিস্ফোরণে। ঘটনার সূত্রপাত ,৭০এর দশক থেকে তখন শ্রীলংকায় ভয়ঙ্কর গৃহযুদ্ধ চলছে। বিনুপল্লপ্রবাকার নামের এই ব্যক্তি লিবারেশন টাইগার্স অফ তামিল ইলাম নামের একটি সংঘটন তৈরি করেন (mystery of rajiv gandhi death)।

Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

শ্রিলঙ্কান সরকার এবং সেখানকার আর্মিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। প্রভাকরণ হচ্ছে এই ঘটনার অন্যতম চরিত্র। শ্রীলংকায় যেহেতু প্রচুর ভারতীয় তামিল মানুষ বসবাস করত। তখন সেই তামিলদের ওপর অত্যাচার দিন দিন বাড়তে শুরু করলে রাজীব গান্ধী এই ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করেন। এরপর রাজীব গান্ধী এল.টি.টি.ই’র রাডারে চলে এসেছিলেন শ্রীলংকার আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে |

এই লড়াইটা ছিল আল.টি.টি.ই বনাম শ্রীলংকান সরকারের মধ্যে। অনেকে বলেন শ্রীলংকার অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে রাজীব গান্ধীর হস্তক্ষেপ করা উচিত হয়নি। এরপর ১৯৮৭সালে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটে। ঘটনা এক ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো শ্ৰীলংকার মধ্যে চলা সিভিল ওয়ার যেন বন্ধ হয়। আর ভারতীয়া তামিলদের উপর যেন অত্যাচার না করা হয়। আর এই ব্যাপারে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করার জন্য ঐ বছরের ২৯জুলাই ১৯৮৭সালে শ্রীলংকার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জে.আর. জায়েওয়ার্ডেনে (J. R. Jayewardene) রাজীব গান্ধীকে কলম্বো আসার জন্য আমন্ত্রণ করেন। ঘটনা দুই এই আমন্ত্রণ পেয়ে রাজীব গান্ধী বুঝে যান এই শান্তি চুক্তি ততক্ষণ সম্ভব নয় যতক্ষণ না প্রভাকরণ রাজি হচ্ছেন।

Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

তাই শ্রীলংকা যাওয়ার দুই দিন আগে অর্থাৎ ২৭শে জুলাই তিনি প্রভাকরণকে দিল্লী ডেকে নেন এবং তার সঙ্গে একটি শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। প্রভাকরণ অনিচ্ছা সত্বেও এই চুক্তি মেনে নেন। এর পর রাজীব গান্ধী কলম্বো চলে আসেন এবং জে.আর. জায়েওয়ার্ডেনের সঙ্গে শান্তি চুক্তি সাক্ষর করেন। এইখানে ভারতের তরফ থেকে দুটো ডিমান্ড রাখা হয়। এক শ্রীলংকার সরকার তামিলদের সমস্ত অধিকার ফিরিয়ে দেবে। আর দুই শ্রীলংকায় এল.টি.টি.যেন আত্মসমর্পণ করে।

এরপর রাজীব গান্ধী প্রভাকরণের হিট লিস্টে চলে আসেন। শান্তি চুক্তি সাক্ষর হওয়ার পরের দিন অর্থাৎ ৩০শে জুলাই শ্রীলংকার সেনাবাহিনীর তরফ থেকে গার্ড অফ অনার দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। সেখানে প্যারেড চলাকালীন রাজীব গান্ধী যখন সেনা প্রধানদের সাথে হাত মেলাচ্ছিলেন টিক সেইসময় শ্রীলংকার নৌবাহিনীর এক সেনা জোয়ান রাজীব গান্ধীর মাথার ওপর বন্দুকের বাট দিয়ে আক্রমণ করতে যান। একটুর জন্য রাজীব গান্ধী বেঁচে যান।

ঠিক সেই সময়েই সেনাবাহিনীর ওই জওয়ানকে ধরে ফেলা হয় এবং রাজীব গান্ধীকে সেখান থেকে বের করে নিয়ে আসা হয়। অর্থাৎ ২১শে মে ১৯৯১এর আগে রাজীব গান্ধীর ওপর হামলা অলরেডি হয়ে গেছিলো। চলুন এইবার আসি সেই দিনে ২১শে মে ১৯৯১এর দিনটাই ঠিক কী কী হয়েছিলো প্রত্যেকটা জিনিস ডিটেলে বলব এবার (mystery of rajiv gandhi death)।

Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

তার আগে এইটা মাথায় রাখবেন আসন্ন নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দাবীদারই ছিলেন না তার জিতার সম্ভাবনাও ছিল সব থেকে বেশি। চলুন এইবার সময় অনুযায়ী সবটা দেখা যাক। সন্ধ্যা ৬টাই আসন্ন নির্বাচনের প্রচারে বের হয়েছিলো রাজীব গান্ধী। বিশাখাপত্তনমের একটি ইলেকশনের প্রচার সভা থেকে এয়ারপোর্ট আসেন সেখান থেকে তাঁর যাওয়ার কথা ছিল শ্রীপেরাম্বুদুরের একটি নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে।

কিন্তু এয়ারপোর্টে এসে তিনি জানতে পারেন তাঁর চার্টার্ড ফ্লাইটে কিছু যান্ত্রিক গন্ডগোল রয়েছে যেটা ঠিক করা হচ্ছে। রাজীব গান্ধী তাঁর সিক্যুরিটিদের সাথে রানওয়েতে বেশ খানিক্ষণ অপেক্ষা করেন। তারপর পেরাম্বুদুরের রেলিতে যাওয়া ক্যান্সেল করে নিজের এম্বেসেডরে চেপে বসেন ঠিক করেন রাতটা বিশাখাপত্তনমের কোনো সরকারি গেস্ট হাউজে থেকে যাবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তিনি গাড়ির ড্রাইভিং সীটে বসেন এবং গাড়ি চালাতে শুরু করেন। রাজীব গান্ধী নিজের গাড়ি নিজেই চালাতেন। শুধু তাই নয় তিনি একজন প্লেইন পাইলটও ছিলেন। এবং এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরিও করেছিলেন। তাই নিজের প্লেইন নিজেই চালাতেন মাঝে মধ্যে।

যাই হোক রাজীব গান্ধীর কনভয় কিছুটা দূরে যেতেই এক পুলিশ অফিসার পিছন থেকে আসেন এবং তাঁর গাড়ি দাঁড় করিয়ে বলেন প্লেইন ঠিক হয়ে গেছে। আপনি চাইলে এখনই পেরাম্বুদুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে পারেন (mystery of rajiv gandhi death)।

কথাটা শুনে ফুল স্পীডে গাড়ি চালিয়ে তিনি ফ্লাইটে উঠে চেন্নাইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ঠিক রাত সাড়ে আটটা নাগাদ তিনি চেন্নাই এয়ারপোর্টে পোঁছান। সেখানে মারাগথম চন্দ্রশেখর নামের কংগ্রেসেরই একজন মহিলা অধিকর্তা রাজীব গান্ধীকে স্বাগত জানান। এবং তাঁর সঙ্গে রাজীব গান্ধী এয়ারপোর্ট থেকে পেরাম্বুদুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। পেরাম্বুদুরের যে গ্রাউণ্ডে প্রচার সভার আয়োজন করা হয়েছিলো সেটি চেন্নাই এয়ারপোর্ট থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে। পুরো মাঠ জুড়ে বাঁশের ব্যারিকেট করা হলো। প্রচার সভার একদম সামনে ঠিক এই জায়গাটাতে রাজীব গান্ধীর মা স্বর্গীয়া ইন্দিরা গান্ধীর একটি স্ট্যাচু তৈরি করা হয়েছিলো (mystery of rajiv gandhi death)।

Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

সেখানে পোঁছে প্রথমে রাজীব গান্ধী মায়ের স্ট্যাচুতে মালা দিয়ে মঞ্চের দিকে হাঁটা শুরু করেছিলেন। স্ট্যাচু থেকে মঞ্চের দূরত্ব প্রায় ২০০ মিটার ছিল। রাজীব গান্ধীর যাওয়ার পথ রেড কার্পেট দিয়ে মুড়ে দেওয়া হয়েছিলো। এইবার এইখানে বেশ কিছু ঘটনা ঘটে যা বর্ণনা করা খুবই প্রয়োজন। এই নির্বাচনী প্রচার সভার সমস্ত দায়িত্ব ছিল মারাগথমের অ্যাসিস্ট্যান্ট এজে ডসের ওপর। তিনি ২১জনের একটি টিম বানিয়েছিলেন যারা রাজীব গান্ধীকে স্বাগত জানানোর জন্য তারা রেড কার্পেটে পেরিয়ে বাঁ দিকে দাঁড়িয়েছিলেন।

ঠিক এই সময় মারাগথমের মেয়ে এ জে ডসের কাছে আসেন এবং তাঁর পরিচিত এক ভদ্রমহিলা এবং তাঁর মেয়েকে ওই ২১ জনের সাথে দাঁড় করাতে বলেন। ঠিক হয়েছিল এই ভদ্রমহিলার মেয়ে রাজীব গান্ধীকে একটি কবিতা শোনাবেন । এই বাচ্ছা মেয়েটির নাম ছিল কোকিলা । মারাগথমের মেয়ের পরিচিত থাকায় মহিলা এবং মেয়েকে তৎক্ষনাৎ পারমিশান দাওয়া হয় ওই ২১জনের টিমে থাকার। এবং কোকিলাকে বলা হয় রাজীব গান্ধীকে যখন স্বাগত জানানো হবে তখন যেন সে একটি কবিতা পাঠ করে তাঁকে শোনান 9mystery of rajiv gandhi death)।

সেই দিন সেক্যুরিটির দায়িত্বে ছিলেন আর.কে. রাঘাভান তাঁর নেতৃত্বে ৩০০জন পুলিশ কর্মী নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে উপস্থিত ছিলেন। যারা রাজীব গান্ধীকে স্বাগত জানানোর জন্য রেড কার্পেট এরিয়ায় উপস্থিত হচ্ছিলেন। সেই ২৩জনকে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পুরোপুরি চেক করে তারপর সেখানে দাঁড়াতে দাওয়া হয়েছিলো। রাত ৯টা ৩০ মিনিট কয়েক হাজার লোক নির্বাচনী প্রচার কেন্দ্রে উপস্থিত ছিলেন রাজীব গান্ধীকে দেখার জন্য। ভীড় ক্রমশ বাড়ছিলো। এই ভীড়ের মধ্যেই ৫জন ঢুকে পড়ে সিক্যুরিটি অফিসারদের চোখে ফাঁকি দিয়ে। এদের মধ্যে তিন জন ছিলেন মহিলা এবং দুই জন পুরুষ। পুরুষ দুইজন ছিলেন সিভরাজন এবং হরি বাবু।

Mystery of rajiv gandhi death
Mystery of rajiv gandhi death

যারা রিপোর্টার সেজে ওই ২৩ জনের দলে ঢুকে পড়েন। যে দলটি রাজীব গান্ধীকে স্বাগত জানানোর জন্য রেড কার্পেট এরিয়ার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। ওই দুইজনের কাছে আগ্নেস্ত্র বা সন্দেহজনক কিছু ছিল না আর যেহেতু তারা নিজেদের রিপোর্টার হিসাবে পরিচয় দিয়েছিলেন তাই তাদের ওই টিমে ঢুকে পড়তে কোন অসুবিধাও হয়নি আর যে তিনজন মহিলা উপস্থিত হয়েছিলেন তাদের নাম ছিল নলিনী,শুভা এবং ধনু।

এই ধনু এবং শুভা ছিল সুইসাইড বম্বার নিজেদের কাপড়ের তলায় বম জ্যাকেট পড়েছিল তারা আর এদের হেল্প করছিল নলিনী নামের মেয়েটি কিন্তু এরা কিছুতেই রেড কার্পেট এরিয়া অব্দি পোঁছাতে পারছিল না কারণ সেখানে সিকিউরিটি ভীষণই টাইট ছিল আর ওই এরিয়াতে পোঁছাতে না পারলে রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা যাবে না (mystery of rajiv gandhi death)।

শিবারাজান এবং হরিবাবু বিস্তর চেষ্টা করেছিলেন শুভা এবং ধনুকে ওই ২৩ জনের দলে ঢুকিয়ে দেওয়ার যারা রাজীব গান্ধীর একদম কাছে যেতে পারবেন। ধনু এবং শুভা স্টেজের সামনে মহিলাদের বসার জায়গায় চুপচাপ বসে থাকে তবে ধনু কিছুক্ষণ পরেই উঠে সেক্যুরিটিদের থেকে দূরত্ব বজায় রেখে বারবার রেড কার্পেট এরিয়াতে ঢোকার চেষ্টা করতে থাকে। এর মধ্যেই কিছু লোক এ জে ডজ এর সঙ্গে ঝামেলা শুরু করে দেন। তারাও নিজেদের নাম ওই ২৩ জনের দলে ঢোকাতে বলেন যাতে তারাও রাজীব গান্ধীর কাছে যেতে পারেন। এই ঝামেলার সময় ধনু একদম চুপি সারে এদের পাশ কাটিয়ে কোকিলার পাশে গিয়ে দাঁড়ায় (mystery of rajiv gandhi death)।

কোকিলাকে মনে আছে তো যাকে রাখা হয়েছিল রাজীব গান্ধীকে কবিতা শোনানোর জন্য। পুলিশ এসে সমস্ত ভিড় সরিয়ে দেয়। কিন্তু ধনু সবার চোখের আড়ালেই থেকে যায়। এর মধ্যেই রাত ৯.৪০ কিংবা তার একটু পরেই রাজীব গান্ধীর কনভয় পোঁছায় প্রচার গ্রাউন্ডে। মায়ের মূর্তিতে মালা দিয়ে রাজীব গান্ধী রেড কার্পেট এরিয়াতে প্রবেশ করে। মারাগথম এবং পাটির ওয়ার্কার্সরসরা ফুলের মালা পরিয়ে রাজীব গান্ধীকে স্বাগত জানান।

কোকিলা কবিতা শোনাতে শুরু করে। ঠিক এই সময় উপস্থিত জনতা বাঁশের ব্যারিকেড ভেঙে রাজীব গান্ধীর সাথে হাত মেলাতে চলে আসে। এই ধাক্কাধাক্কিতে , ধনু পিছনে চলে যায়। সে আপ্রাণ চেষ্টা করে সামনে আসার জন্য। কিন্তু এই সময়ই অনুসুইয়া নামক এক মহিলা কনস্টেবল ধনুকে আটকে দেয়। কিছুতে সামনে যেতে দে না। রাজীব গান্ধীর ব্যগতিগত সেক্যুরিটিরা গার্ডরা তাঁকে ওখান সরিয়ে নিয়ে যেতে চাইলে তিনি বলেন ,আমি তামিল মানুষের পাশে আছি। সময় রাত ১০.১০ এই সময়েই রাজীব গান্ধীর নজর পড়ে ধনুর দিকে। রাজীব গান্ধী অনুসুইয়াকে বলেন ধনুকে ছেড়ে দিতে। এরপর অনুসুইয়া ধনুকে ছেড়ে দিলে ধনু সরাসরি রাজীব গান্ধীর কাছে পোঁছে যায়। সেই রাজীব গান্ধীকে একটা চন্দনের মালা পড়ায়। এরপর প্রণাম করার জন্য খানিকটা ঝুঁকে।

প্রথমে নিজের কোমরের কাছে পিছনের দিকের সুইচটা টেপে তারপর সামনের দিকের একটা সুইচ টেপে। তখন ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে গোটা চত্বর। রাজীব গান্ধী, মারাগথম,কোকিলা এবং তাঁর মা এবং কর্মী সহ ১৫ জন মারা যান। ৪০ জনের ওপর মানুষ আহত হন। হরিবাবু যিনি সাংবাদিক হিসাবে সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর ক্যামেরা থেকে শেষ মুহুর্তের ১০টি ছবি পাওয়া যায়। এই ছিল ১৯৯১সালের ২১মের মর্মান্তিক ঘটনা।

More Visit: https://deepblogs.net/

More you can read:

https://taazakhobor.in/story-of-horrible-crime-to-save-own-child/

https://taazakhobor.in/mysterious-paths-of-demons-paatal-lok/

https://taazakhobor.in/darkest-creepy-dirty-face-of-a-stalker-teacher/

Death mystery of indian paranormal investigator Gaurav Tiwari with taazakhobor in 2024

Sector 36 movie review 2024

Most believable replacement reincarnation case of the world(পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য রিপ্লেসমেন্ট রি-ইনকারনেশন কেস),know all important facts that 100% true

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *