World most mysterious book
World most mysterious book

World most mysterious book

Spread the news and knowledge

World most mysterious book

সাধারণত বই হচ্ছে জ্ঞানের ভান্ডার , বই আমাদের মানসিক বিকাশ ঘটায় , কিন্তু আজ আমরা যে সকল বই আমি,আমাদের ব্লগ এ তুলে ধরেছি ,সেগুলো মোটেই কোনো সাধারণ বই না,এগুলো এমন কিছু বই যা কোনো লোককে অসাধারণ শক্তি দেয়ানোর জন্য তৈরী হয়েছিল। তাই এইরকম বই থেকে দূরে থাকায় ভালো।

আসুন জেনে নি সে বইগুলো সম্পর্কে (World most mysterious book):

1)কোডেক্স গিগাস(World most mysterious book):

কোডেক্স গিগাস(World most mysterious book) , যাকে লোক ডেভিল অথবা শয়তানের বাইবেল বলেও জানে। লোকের মতে এইবইটিকে ১৩ শতাব্দীতে লোকাল মংক দ্বারা লেখা হয়েছিল। মংক, কে যদি না জানেন তবে বলে দি , মংক হচ্ছে বৌদ্ধধর্মে, একজন সন্ন্যাসী, বা পালি ভাষায় ভিক্ষু, বৌদ্ধ সম্প্রদায় বা সংঘের একজন নিযুক্ত পুরুষ সদস্য। এই মংক, তার সম্প্রদায়ের কিছু নিয়মের উলঙ্ঘন করেছিল। এইজন্য বোহেমিয়ার রাজা থাকে জীবিত দেয়ালে পুঁতে দেয়ার আদেশ জারি করে।

কিন্তু যখন তাকে দেয়ালে পোতা হচ্ছিলো, মংক রাজার সামনে একটা প্রস্তাব রাখে। মংক এর প্রস্তাব ছিল এই যে, যদি রাজা তাকে না মেরে তার জীবন ফিরিয়ে দেয়,তবে মংক রাজাকে কে একটা রহস্যময়ী বই লিখে দেবে, যাতে পুরো বিশ্ব ব্রম্মান্ডের জ্ঞান(best mysterious book to read) থাকবে। রাজা মংক এর এই কথা শুনে লালচি হয়ে ওঠে। আর মংক এর মৃতদণ্ড খারিজ করে দেয়, সাথে মংক এর কথা অনুসারে থাকে বই লেখার সব জিনিসও এনে দেয়।

World most mysterious book(world's most mysterious book)
World most mysterious book(world’s most mysterious book)

এইখানে রাজারও একটা শর্ত ছিল, যে বইটা(best mysterious book to read) এক রাতেই লিখতে হবে। কিন্তু এটা সবার পক্ষেই শুনতে অবিশ্বাস্য লাগছিলো,যে একরাতে এরম একটা বই(World most mysterious book) লেখা কি করে সম্ভব যাতে পুরো দুনিয়ার সব জ্ঞান থাকবে। আসলে মংক ঠিক কি করেছিল এই বইটা একরাতে লেখার জন্য।মংক তার শয়তানি জ্ঞান আর শয়তানি মন্ত্র দিয়ে লুসিফারের আবাহন করে,আর তার সাথে মংক, তার নিজের আত্মার বিনিময় করে, মানে basically এখানে মংক শয়তানি শক্তি লুসিফারের সাথে একটা ডিল(best mysterious book to read) করে।

World most mysterious book
World most mysterious book(image credit pinterest)

ডিল বা প্রস্তাব ছিল এমন, মংক এর আত্মার বিনিময়ে লুসিফার মংককে বইটি লিখতে সাহায্য করবে। এই বইটি ৩৬ ইঞ্চি লম্বা আর ২০ ইঞ্চি চড়া। আর প্রায় ৮.৪ ইঞ্চি মোটা। শুরুতে এইবইটির ৩২০ পেজ ছিল, এই বই(best mysterious book to read) এ যে পেজ গুলো আছে তা কোনো সাধারণ কাগজের পাতা ছিল না। বইটি লেখার জন্য গাধা ও ঘোড়ার চামড়া ব্যবহার করা হয়, যাতে বইটি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ঠিক থাকে। এই বই এর ওজন প্রায় ৩৪ কেজি। বইটিতে(best mysterious book to read) অনেক শিল্পকার্য করা হয়েছে। বইটি মদ্ধকালীন যুগের সবচেয়ে পুরোনো শিল্পকার্যের একটি।

এইখানে বাইবেলের(best mysterious book to read)  অনেক উপদেশ আর জ্ঞান উল্লেখ করা আছে। কিন্তু বইয়ের কিছু পাতা যাওয়ার পর ডেভিল অর্থাৎ শয়তানের ১৯ ইঞ্চি লম্বা একটা ছবি বানানো হয়েছিল। যেখানে শয়তানকে তার আসল রূপে দেখানো হয়েছে। এইছবিটির পরের পাতা গুলোতে কিছু অদ্ভুত রকমের শয়তানি পূজাবিধির উল্লেখ আছে। যেগুলো এমন কিছু তান্ত্রিক ছিল, যার দ্বারা শয়তান অর্থাৎ ডেভিল এর সাথে যোগাযোগ করা যায়।

World most mysterious book
World most mysterious book

এমন বিশ্বাস করা হয় যে, এইবইটিতে শয়তানি সকল শক্তি অর্জন করার নানা রহস্যময়ী বিধি উলেখ আছে। যা মানবসভ্ভতার থেকে যত দূরে থাকবে তত ভালো। আমরা আগেই বলেছি বইটি ছিল ৩২০ পেজের , কিন্তু রহস্যজনক ভাবে এর ১০ টি পেজ গায়েব হয়ে যায়। বইয়ের পাতা গুলো হঠাৎ কোথায় গেলো,কেউ কি পাতাগুলো চুরি করলো, কার হাতে এই বইয়ের পাতা, সে কি কি করতে পারে , বইয়ের শয়তানি বিধিগুলোর মাদ্ধমে?, সবই একটা রহস্য। এখন কথা হচ্ছে , নিচ্ছয় ওই ১০ পাতায় এমন কিছু ছিল যাকে দুনিয়ার সামনে আসতে দেয়া হয় নি।

World most mysterious book
World most mysterious book( image credit pinterest)

কিন্তু ডার্ক ওয়েব, যেখানে সব কিছু পাওয়া যায় ,সেখানে এই বইটির কপি পাওয়া যাচ্ছে, রীতিমতো এইখানে বইটির কেনাবিক্রি হচ্ছে। আর বইটির অরিজিনাল কপিটাকে চেকরিপাব্লিক দেশের museum এ রাখা হয়েছে। এখন অবধি প্রতিনিয়ত বইটার ওপর গবেষণা করা হচ্ছে। আপনারা সবাই নিচ্ছই ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল এর নাম জানেন। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক এই বইয়ের ওপর একটা প্রতিবেদন পাবলিশ করে, যেখানে বইটি নিয়ে বিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে।

2) বুক অফ সোয়গা(World most mysterious book)

বুক অফ সোয়গা(World most mysterious book),যাকে বুক অফ ডেথ বলেও জানা যায়। বলা হয় এটা একটা অত্যন্ত রহস্যজনক একটা বই(World most mysterious book),যার ইতিহাস কেউ ঠিক করে জানে না। মানা হয় বইটিতে অনেক জাদুই ক্রিয়াবিধি আর মৃত্রুর পর আত্মার সাথে যোগাযোগ করার উপায় দেয়া আছে। এই বইটিও কোনো সাধারণ ভাষায় লেখা হয়নি। একটি গুপ্ত ভাষায় লেখা হয়েছে বইটি। আজকের সময়ে কেউ জানে না, কি এই ভাষা আর বইটিতে কি রহস্য লুকিয়ে আছে।

World most mysterious book
World most mysterious book

সূত্র অনুসারে জানা যায়, ১৫৫২ সালের প্রসিদ্ধ প্রত্নতত্ববিদ বা দার্শনিক john Dee এই বই(World most mysterious book)  এর লেখা ডিকোড করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বইটিতে কয়েক লক্ষহাজার বিভিন্ন শব্দ অদ্ভুত ভাবে আর অদ্ভুত ভাষায় লেখা আছে, মাত্র কয়েক পাতার লেখা বুজতে বুজতেই john Dee এর শেষ সময় এসে যায়। John Dee মরার আগে এতটা বলেছিলেন যে এইবই কোনো সাধারণ বই না।

বইটিতে (World most mysterious book) এমন কিছু আছে যা মানুষ ও বিজ্ঞানের চিন্তা ধারার বাইরে। john Dee এর মৃত্রুর পর এইবই কোথায় অদৃশ্য হয়ে যায় কারো জানা নেয়, আর এটাও রহস্য যে, john Dee এর মৃত্রু কি স্বাভাবিক মৃত্রু ছিল,নাকি বুক অফ সোয়গার শয়তানি শক্তি তার জীবন নিয়েছে?

World most mysterious book
World most mysterious book

তাই এইবইকে(World most mysterious book) একটা বিলুপ্ত বই ঘোষণা করা হয়। কিন্তু ১৯৯০ এ হঠাৎ একদিন ব্রিটিশ লাইব্রেরিতে রহস্যজনক ভাবে এই বইটি পাওয়া যায়। ঠিক একই সময় অক্সফোর্ড এর একটি লাইব্রেরিতেও এই বই তা প্রকট হয়ে যায়। দুটো লাইব্রেরির অথরিটির একই মতামত ছিল, যে তারা এইবইটিকে সগ্রহ করেন নি, আর এইবইটি সে সময়ের আগে কখনো সেখানে ছিল। সেসময় এটা একটা রহস্য ছিল যে,কি করে এইবই সেখানে এসেছিলো আর কে বা কোন শক্তি এইবইটিকে এখানে এনেছে তাই ছিল বড়ো প্রশ্ন।

3)The grand Grimoire(দি গ্র্যান্ড গ্রিমইরে)(World most mysterious book):

এই বইয়ের কাহানি একটু অন্যরকম। এইবই যে লিখেছিলো , মানাহতো সে লোকটি একটি শয়তানি আত্মার বসে ছিল। ১৫ শতাব্দীর শুরুর দিকে বইটিকে লেখা হয়েছিল। বইয়ে বলা আছে, কি করে শয়তানি আত্মাদের ডাকা যায় ,আর তাদের বস করে লোক যা খুশি তাই করতে পারবে।

World most mysterious book
World most mysterious book

আরো বলা হয়েছে,কি করে শয়তান কে খুশি করার জন্য মানুষের বলি দেয়া হয়, সেই সব বিধি বিস্তরপূর্বক এই পুস্তিকাতে দেয়া আছে। এইবই কে নিয়ে বিস্বাস করা হয় যে,যে এই বই একবার পুরো পড়ে,সে আর এইবইয়ের কবল থেকে বেরোতে পারে না, শয়তানি আত্মারা তাকে কেদ বা বস করে নেয়। এইসকল কারণে ,যাতে লোকের কোনো ক্ষতি না হয়, তাই বইটিকে হোলি রিচুয়াল এর পর ভ্যাটিকান সিটিতে একটা গোপনীয় জায়গায় রাখা হয়েছে।

Mysterious places:

FAQs:

1) পৃথিবীতে কি কোনো ভূত আছে(World most mysterious book)?

পৃথিবীতে ভূতের অস্তিত্ব একটি বিতর্কের বিষয় এবং সাংস্কৃতিক বিশ্বাস জুড়ে পরিবর্তিত হয়। বৈজ্ঞানিকভাবে, ভূতের উপস্থিতি সমর্থন করে এমন কোন সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। অনেক ভূত দেখা মনস্তাত্ত্বিক কারণ, পরিবেশগত প্রভাব বা ভুল ব্যাখ্যার জন্য দায়ী করা যেতে পারে। অলৌকিক উত্সাহীরা, তবে, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং উপাখ্যানের উপর ভিত্তি করে ভূত বিশ্বাস করে। শেষ পর্যন্ত, প্রশ্নটি উত্তরহীন থেকে যায় এবং মূলত ব্যক্তিগত বিশ্বাস ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে।

2)কালো জাদু আছে(World most mysterious book)?

কালো জাদুর অস্তিত্ব বিশ্বাস এবং সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ একটি বিষয়। যদিও কিছু লোক এর শক্তি এবং অনুশীলনে বিশ্বাস করে, এর কার্যকারিতা সমর্থন করার জন্য কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। কালো জাদুর ধারণা প্রায়ই লোককাহিনী এবং কুসংস্কারের মধ্যে নিহিত।

3)তান্ত্রিক টা কে(World most mysterious book) ?

তান্ত্রিক:
একজন তান্ত্রিক হলেন তন্ত্রের অনুশীলনকারী, ভারতে উদ্ভূত একটি আধ্যাত্মিক এবং আচারিক ঐতিহ্য যা ব্যক্তিগত বৃদ্ধি, জ্ঞানার্জন এবং মুক্তি অর্জনের জন্য আধ্যাত্মিক শক্তিকে কাজে লাগাতে এবং চ্যানেল করার চেষ্টা করে। তন্ত্রে ধ্যান, যোগব্যায়াম, আচার-অনুষ্ঠান এবং কিছু ক্ষেত্রে গোপনীয় যৌন অনুশীলন সহ বিভিন্ন ধরনের অনুশীলন জড়িত। তান্ত্রিকরা প্রায়ই ভৌত জগৎকে অতিক্রম করতে এবং চেতনার উচ্চতর অবস্থা অর্জনের জন্য এই অনুশীলনগুলিতে নিযুক্ত হন।

4) কালো জাদু করে মানুষ কি অমর হতে পারে(World most mysterious book)?
কালো জাদু বা অন্য কোনো মাধ্যমে মানুষ অমর হতে পারে এই দাবির সমর্থনে কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। অমরত্ব একটি ধারণা রয়ে গেছে যা পৌরাণিক কাহিনী, লোককাহিনী এবং কল্পকাহিনীতে পাওয়া যায়। কালো জাদু, প্রায়শই অতিপ্রাকৃত শক্তির সাথে যুক্ত, অভিজ্ঞতাগত বৈধতার অভাব রয়েছে এবং এই জাতীয় অনুশীলনের মাধ্যমে অমরত্ব অর্জনের ধারণাটি ব্যাপকভাবে একটি মিথ বলে বিবেচিত হয়।

যদি আপনি এইরকম বই পড়ার সুযোগ পান তাহলে কি আপনি পড়বেন ?

More visit: https://deepblogs.net/

More you may read:

https://taazakhobor.in/gurucharan-singh-who-was-missing-since-april-22/

Cheapest and Best water purifier in India in 2024. Find out the best for your home.

World in 2050: Explore the power of Technology!! Positively Read!!

Telemedicine in modern healthcare(আধুনিক স্বাস্থ্যসেবায় টেলিমেডিসিন)

Mahendra singh dhoni with fan(মহেন্দ্র সিং ধোনি ইমোশন আমার আপনার সবার। এমনি ইমোশনে ভেসে গত কালকে একজন ধোনি ফ্যান এক কান্ড করে)

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *