Site icon Taaza Khobor (তাজা খবর)

The real zombie occupied city of world by xylazine drug, that 99.99% people don’t know

The real zombie occupied city of world by xylazine drug

image credit pinterest

Spread the news and knowledge

The real zombie occupied city of world by xylazine drug

জোম্বী এই শব্দটি শুনলে আমাদের মাথায় ঘুরে এমন কিছু মানুষ যাদের মস্তিষ্কে কবজা করে নিয়েছে এমন কিছু ভাইরাস যা তাদের নিজের ইচ্ছে মতো চালাচ্ছে, মানুষের তখন আর নিজের ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না । আর এই ভাইরাসের খাদ্য হচ্ছে মানব শরীর, যে শরীরে এই ভাইরাস আক্রমণ করে সেই পোষোক শরীরকেই আস্তে আস্তে পঁচিয়ে খেতে থাকে এই ভাইরাস। এই লোকগুলো জীবিত দানবে পরিণত হয়। কিন্তু আমরা এই ভেবে একটু নিশ্চিন্ত হয় যে,এরা তো আর সত্যিকার নয় , কেবল মুভির চরিত্ত বা কল্পনা (The real zombie occupied city of world by xylazine drug)।

কিন্তু আমি যদি বলি পাশ্চাত্যের উন্নত দেশগুলোতে এরম জোম্বি দেখা যাচ্ছে তবে। আজকের আমাদের ব্লগ আমেরিকার জোম্বি শহর কেনসিংটন, ফিলাডেলফিয়া নিয়ে।

The real zombie occupied city of world by xylazine drug (image credit pinterest)

কেনসিংটন, ফিলাডেলফিয়া (The real zombie occupied city of world by xylazine drug):

এটা আমেরিকার একটা শহর যেখানে লোকেরা মুভিতে দেখা জোম্বির মতো হঠাৎ থমকে যাচ্ছে , মনে হচ্ছে যেন তাদের কেউ নিয়ন্ত্রণ করছে,নিজেদের ওপর তাদের কোনো নিয়ন্ত্রণই যেন নেই। এই এলাকার বহু মানুষের হাত-পা-শরীর পঁচতে শুরু করেছে, দেখতে লাগে যেন চলমান মৃতদেহ।

কেটে বাদ দিতে হয়েছে শরীরের নানা অঙ্গ। কিন্তু এই মানুষগুলোর নিজের ওপর কোনোরকম নিয়ন্ত্রণই নেই, তারা প্রতিনিয়ত তাদের শরীরে এই মরণ-ভাইরাস ইনজেক্ট করছে। শহরটির রাস্তায় চারদিকে ছড়িয়ে পরে আছে হাজার-হাজার ইঞ্জেকশনের নিডল বা সুই।

The real zombie occupied city of world by xylazine drug(image credit pinterest)

এই মানুষগুলো জানে যে তারা যদি এলাকাটা ছেড়ে চলে যায় তাহলে তারা বেঁচে যাবে, কিন্তু একবার যে এখানে আসে সে আর কখনো এখান থেকে ফিরে যেতে পারে না। কিন্তু কেন এমনটা হয়, কেনই বা তারা নিজেকে নিজেরাই জোম্বি করে তুলছে?, সব প্রশ্নের উত্তরই পাবেন আজকের এই ব্লগে (The real zombie occupied city of world by xylazine drug)।

আসলে এই মারণ-ভাইরাসটাই তাদের এই এলাকা ছাড়তে দেয় না। আপনারা নিচ্ছই ভাবতে পারেন , ভাইরাস কি করে আটকাতে পারে। নিচ্ছয় আটকাতে পারে, আর যার শেষ পরিণতি হয় মৃত্রু (The real zombie occupied city of world by xylazine drug)।

The real zombie (image credit pinterest)

জায়গা হচ্ছে কেনসিংটন শহর , যা আমেরিকার ফিলাডেলফিয়া রাজ্যে অবস্থিত। আর যে ভাইরাসের কথা এখানে বলা হচ্ছে, সেটা এক ধরণের কেমিক্যাল, যার নাম জাইলাজিন(xylazine), যেটা তৈরী করা হয় ঘোড়া বেহশ করার ড্রাগ ট্রাংকুলাইজার ও বিষাক্ত ফেনটানিল দিয়ে। কিন্তু এটা অবাক করার মতো যে, আমেরিকার এই মারণ-ভাইরাসের জন্মগত পিতা চীনের উহান শহর।

আসলে অবাক হওয়ার অবশ্য কিছু নেয় , করোনার পর আমরা বুজতে পেরেছি যে চীন কি আর কি কি করতে পারে।

যাই হোক, এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই জাইলাজিন কিভাবে একটা সুস্থ মানুষকে জোম্বিতে পরিণত করে দিচ্ছে,কেন তাদের হাত-পা পঁচে যাচ্ছে, আর এই শর্তেও কেন তারা এলাকা ছেড়ে যেতে পারছে না?

The real zombie occupied city of world by xylazine drug (image credit pinterest)

কেনসিংটন শহর আজকের দিনের পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক ড্রাগাড্ডিক্টেড শহরের একটা। এই জোম্বি ভাইরাসটা হলো এক প্রকার ড্রাগ , কিন্তু এই ড্রাগকে মোটেই সাধারণ ড্রাগ ভাবার ভুল করবেন না। হিরোইন বা কোকেন থেকে প্রায় ৫০ গুন বেশি শক্তিশালী এই ড্রাগ। এই শহরে আমাদের দেশের মতো রাস্তার দুধারে বহু গৃহহীন মানুষ বসবাস করে। এদের জীবনের একটাই লক্ষ্য সকালে ঘুম থেকে উঠে নেশা করো,নেশা কেটে গেলে আবার নেশা করো (The real zombie occupied city of world by xylazine drug)।

এখানে অনেক লোক এমন আছে যারা ফিলাডেলফিয়ার নয় , যারা অন্য রাজ্য থেকে এখানে এসেছে। এসকল লোক যায় ওখানে নেশা করতে। এই শহরে খালি পায়ে কিংবা প্লাস্টিকের জুতা পরে হাঁটা যায় না, হাঁটলেই পায়ে নিডল ফুরবে। এখানে এমন এক জায়গা আছে , যেখানে এত সংখক নিডল থাকে যে, একে নিডল পার্ক বলা হয়।

image credit pinterest

জাইলাজিন ড্রাগ এর লোকাল নাম ট্রাংক (The real zombie )। ট্রাংক শরীরে প্রবেশের কয়েক মিনিটের মধ্যে শরীরে এর রিঅ্যাকশন শুরু হয় , শরীরের মাংসপেশি যেন শক্ত হয়ে আটকে যায় , তারা জোম্বির মতো হয়ে পরে, একজায়গায় জোম্বির মতো দাঁড়িয়ে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা। ড্রাগটির ভয়াবহ দিক হলো এই ড্র্যাগ যারা ব্যবহার করে তাদের শরীর ধীরে ধীরে পচতে শুরু করে। এই এলাকায় প্রায় সবার শরীরে পচন দেখা যায় , আর অনেক মানুষ দেখা যায় ,যাদের হয় পা নেই , নাহয় হাত , কিন্তু তারা তবুও নেশা করছে। তারা কোনোভাবেই এই নেশাকে ছাড়তে পারছে না।

কেনসিংটনের রাস্তায় ৩ থেকে ৪ মিনিট দাঁড়ালে পর পর ৪ থেকে ৫ টি এম্বুলেন্স যেতে দেখা যায় । কারণ এই শহরে প্রতি মুহূর্তে কারো না কারো মৃত্রু হবেই , আর কারণ হচ্ছে এই মরণ -ভাইরাসরুপি ড্রাগস। এখানে প্রতিটা মানুষ জানে যে সে আর মাত্র কয়েক মাসের বা দিনের মেহেমান, তাও তারা নেশা করেই যায়।

image credit pinterest

জাইলাজিন বা ট্রাংক এর প্রধান উপকরণ হলো ফেনটানিল, যা ব্যথার উপশমের জন্য আবিষ্কার করা হয়েছিল। ব্যথা পেলে আমাদের শরীর মাথাকে এই ব্যথার সিগন্যাল পাঠায় , যার ফলে আমাদের বেথার অনুভব হয়, কিন্তু ফেনটানিল নিলে, এটা সিগনালকে মাথা অবধি পোঁছুতেই দেয় না,ফলে ব্যথা থেকে মুক্তি পায়। তাহলে এই ফেনটানিল দিয়ে নেশা হয় কি প্রকার (The real zombie occupied city of world by xylazine drug)।

ফেনটানিল আমাদের ব্যথা কমানোর সাথে সাথে শরীর থেকে ডোপামিন হরমোন ক্ষরণ করে ,যা একপ্রকার মন ভালো করার কেমিকাল হরমোন। তাই কেউ যদি ডিপ্রেশন কমানো বা বেথা কমানোর জন্য একবার এই নেশা করা শুরু করে দেয় তাহলে এটা ছাড়া অসম্ভব হয়ে যায়। এটা সিগেরেটের নেশার মতো নয় যে,যা আপনি একটু কষ্ট করেই ছেড়ে দিতে পারবেন,এই নেশা ছাড়লে আপনার শরীর (The real zombie )ভালো হবে না বরং আরো বিপর্যয়ের দিকে যাবে, হতে পারে তার মৃতও হতে পারে। সময় মতো ড্রাগের একটা ডোসের পর আরেকটি দেয়া না হলে মানুষের শরীরে নানা প্রতিকিয়া দেখা যায় , সে নিজেকে নিজে আঘাত করতে শুরু করে এক প্রকার পাগলের মতো করে (The real zombie )।

image credit pinterest

মোটমাট কথা হচ্ছে, আগে খায় , পিছে কূয়া। যদি তারা ফেনটানিলের নেশা না করে তাহলে তারা মরেই যাবে, আবার এই নেশা করতে থাকলেও আসবে এক ভয়াবহ মৃত্যু।কেনসিংটনের এই এলাকাগুলো কোনো নরক থেকে কম না। খুন -ধর্ষণ -চুরি -ডাকাতি এখানে কোনো কিছুরই অভাব নেয়। রাতের বেলায় এই এলাকা আরো অনেক ভয়াবহ হয়ে যায়। নেশায় থাকা মেয়েদের ধর্ষণ এখানে খুব সাধারণ ব্যাপার।

জানা যায় ,দুইভাই নাকি এই ড্রাগ সাপ্লাই এর কাজ করে, তাদের আছে ৮০ থেকে ১০০ জন অল্পবয়স্ক ছেলে যারা এইসব দেখাশোনা করে। প্রতিদিন তাদের আয় হয় ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা। এই জায়গাটাতেই কেন এই নেশার আড্ডাখানা। আসলে এলাকাই আগে অনেক কারখানা ছিল ,যেগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ওই দালান গুলো পরিত্যক্ত হয়ে পরে।

খালি মস্তিক যেমন শয়তানের আড্ডাখানা , তেমনি এই পরিতেক্ত এলাকাগুলো হয়ে ওঠে ড্রাগসের নরকপুরী। পুলিশ ও লোকাল প্রশাসন এই ভয়াবহ সমস্যা নিয়ে কোনো মাথা ঘামাই না, তাই মনে করা হয় হয়তো মেয়র ও পুলিশ প্রশাসনও এই কাজে যুক্ত আছে।

More you can Visit: https://deepblogs.net/

More read:

Kalki 2898 AD Movie Review: The best movie the Indian Cinema(Bollywood) has ever seen.

UNICEF: “1 in 4 children are suffering from food poverty in India. India is among the 20 nations and among the worst conditions”

Who is the Prime Minister of India in 2024. Biggest question of whole India.

The real mystery of last stone age tribe of north sentinel island and sentinelese tribe, that 99.99% people don’t know

Lifesaver Doctor to bloody serial killer, know the mystery that gives 100% horrible feel

Exit mobile version