Lokshabha election 2024(মমতা, অভিষেককে গাড়ি ধাক্কা দিয়ে খুনের হুমকি দিয়ে পোস্টার)
পাড়ায় পাড়ায়, মহল্লায় মহল্লায় চলছে ভোটের খেলা। কে জিতবে আর কে হারবে। কারো কিছু জানা নেই। যেকোনো সময় হতে পারে সত্তা বদল। পুরো দেশের লড়াই-এ বিজেপি vs কংগ্রেস। আর আমাদের বাংলায় বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে বিজেপি vs তৃণমুল। কে আসবে আগামী সত্তায়।
এরইমধ্যে বহুবার আমরা দেখেছি যে মাননীয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বেনার্জি বহুবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নানাভাবে বিভিন্ন কথার মাদ্ধমে আক্ক্রমণ করেছেন। বিজেপি এর অনেক মন্ত্রীও মমতা দিদিকে নানা ভাবে আক্ক্রমণ করে। অনেকে ভাবছেন যে বিজেপি ইচ্ছে করেই তৃনমুলের নেতাদের জেলে পুরছে। এখন একথাই কতটা সত্যতা তা তো প্রশাসনই জানে।
এরইমধ্যে বহুবার আমরা দেখেছি যে মাননীয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বেনার্জি(lokshabha election 2024) বহুবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নানাভাবে বিভিন্ন কথার মাদ্ধমে আক্ক্রমণ করেছেন। বিজেপি এর অনেক মন্ত্রীও মমতা দিদিকে নানা ভাবে আক্ক্রমণ করে। অনেকে ভাবছেন যে বিজেপি ইচ্ছে করেই তৃনমুলের নেতাদের জেলে পুরছে। এখন একথাই কতটা সত্যতা তা তো প্রশাসনই জানে।
এরই মধ্যে উঠে এসেছে আরেকটি রোমাঞ্চ্চকর খবর(lokshabha election 2024):
মমতা, অভিষেককে গাড়ি ধাক্কা দিয়ে খুনের হুমকি দিয়ে পোস্টার, সঙ্গে গোপন চিঠি! এইনিয়ে তদন্ত করছে ,হাওড়া পুলিশ| পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সম্পর্কে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্র অভিষেককে খুনের হুমকি দিয়ে একটি পোস্টার আর গোপন চিঠিপড়ল হাওড়ায়। কে পোস্টার দিল, তা এখনো জানা যায়নি। উলুবেড়িয়া থানার পুলিশ গিয়ে পোস্টারটি খুলে দেয় । রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা কে গাড়ি ধাক্কা দিয়ে খুনের হুমকি দেওয়া পোস্টার নিয়ে জেলায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। গুরুত্ব দিয়ে মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
২০ মে হাওড়ায় ভোট। লোকসভা ভোট এর প্রচার চলছে বিরাট জোরকদমে। তারই মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা এবং সর্বভারতীয় তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেককে (lokshabha election 2024) খুনের হুমকি দিয়ে পড়ল পোস্টার। ঘটনাস্থল হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া। শুক্রবার সকালে উলুবেড়িয়ার মনসাতলায় ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক বরাবর সার্ভিস রোডের ধারে ইটের পাঁজায় সবুজ কালিতে হাতে লেখা একটি পোস্টার দেখা যায়।
সেই পোস্টারে যা লেখা রয়েছে তার মর্মার্থ, গাড়ি ধাক্কা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (lokshabha election 2024) এবং অভিষেককে খুন করা হবে। পোস্টারের সঙ্গেই একটি চিঠিও ছিল। সেই চিঠিতে কী আছে তা অবশ্য জানা যায়নি। তবে পোস্টার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে এলাকায়। বস্তুত, শুক্রবার সকালে পোস্টারটি প্রথম দেখতে পায় স্থানীয় বাসিন্দারা । খবর যায় উলুবেড়িয়া থানায়। পুলিশ এসে পোস্টার খুলে নিয়ে যায়।
হাওড়া গ্রামীণ তৃণমূলের কো-অর্ডিনেটর সমীর পাঁজা বলেছেন , ‘‘বিজেপি পার্টি অফিসের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। তাই বুঝতে অসুবিধা নেই যে, কারা এই কাজ করেছে। মানুষ ওদের উচিত শিক্ষা দেয়া দরকার ।’’ অভিযোগ উড়িয়ে হাওড়া গ্রামীণ বিজেপির সহ-সভাপতি রমেশ সাধুখা বলেন, ‘‘এ সব কাজ বিজেপির সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে না। তৃণমূলের অনেক গোষ্ঠী আছে। তাদের মধ্যে ঝামেলার জেরেই এ সব হচ্ছে।’’ একে ‘হাই প্রোফাইল’ মামলা হিসাবে অভিহিত করছেন জেলার পুলিশকর্তারা। গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টির তদন্ত করা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে।
অন্য দিকে, হাওড়ার সলপে শ্রীরামপুরের তৃণমূল প্রার্থী কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়ের নামেও পোস্টার দেখা গিয়েছে। সেই পোস্টারটিতে দাবি করা হয়েছে যে, কল্যাণ এ বার লক্ষাধিক ভোটে হারবেন। পোস্টারটির নীচে লেখা, প্রচারে তৃণমূল!
কেন ঘটছে এইসব আর কে আসবে পরবর্তী সত্তায় , সেটা বোঝার জন্য আমরা একটু দেখে নি ইন্ডিয়ার রাজনীতির সংস্কৃতি সম্পর্কে।
ইন্ডিয়ার রাজনীতি ঠিক কেমন, কি রকম বিষয়গুলো , আসুন একনজরে পড়ে নি।
Indian Politics(lokshabha election 2024):
ভারতের রাজনীতি দেশের সংবিধানের কাঠামোর মধ্যে কাজ করে। ভারত হল একটি সংসদীয় ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র যেখানে ভারতের রাষ্ট্রপতি হলেন রাষ্ট্রপ্রধান এবং ভারতের প্রথম নাগরিক এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী হলেন সরকার প্রধান। এটি সরকারের ফেডারেল কাঠামোর উপর ভিত্তি করে, যদিও এই শব্দটি সংবিধানে ব্যবহৃত হয় না।
ভারত দ্বৈত রাজনৈতিক ব্যবস্থা অনুসরণ করে, যেমন প্রকৃতিতে ফেডারেল, যা কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ এবং পরিধিতে রাজ্যগুলি নিয়ে গঠিত। সংবিধান কেন্দ্রীয় ও রাজ্য উভয় সরকারের সাংগঠনিক ক্ষমতা এবং সীমাবদ্ধতাকে সংজ্ঞায়িত করে; এটি ভালভাবে স্বীকৃত, তরল (সংবিধানের প্রস্তাবনা অনমনীয় হওয়া এবং সংবিধানে আরও সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া) এবং সর্বোচ্চ বলে বিবেচিত, অর্থাৎ জাতির আইন অবশ্যই এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
একটি উচ্চকক্ষ, রাজ্যসভা (রাজ্য পরিষদ), যা ভারতীয় ফেডারেশনের রাজ্যগুলির প্রতিনিধিত্ব করে এবং একটি নিম্নকক্ষ, লোকসভা (জনগণের কক্ষ) নিয়ে গঠিত একটি দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভার বিধান রয়েছে, যা প্রতিনিধিত্ব করে সমগ্র ভারতের মানুষ। সংবিধানে একটি স্বাধীন বিচার বিভাগের ব্যবস্থা করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের আদেশ হল সংবিধান রক্ষা করা, কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্যগুলির মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তি করা, আন্তঃরাজ্য বিরোধ নিষ্পত্তি করা, সংবিধানের পরিপন্থী কোনো কেন্দ্রীয় বা রাজ্য আইন বাতিল করা এবং নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করা, রিট জারি করা। লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে তাদের প্রয়োগের জন্য।
লোকসভায় 543 জন সদস্য রয়েছেন, যারা 543টি একক-সদস্য জেলা থেকে বহুত্ব ভোটিং (প্রথম পদে পদে) পদ্ধতি ব্যবহার করে নির্বাচিত হয়েছেন। রাজ্যসভায় 245 জন সদস্য রয়েছে, যার মধ্যে 233 জন রাজ্য বিধানসভার সদস্যদের দ্বারা একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটের মাধ্যমে পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হন; 12 জন অন্যান্য সদস্য ভারতের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্বাচিত/মনোনীত।
সরকারগুলি প্রতি পাঁচ বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয় (অন্যথায় নির্দিষ্ট না হলে), যে দলগুলি তাদের নিজ নিজ নিম্নকক্ষে (কেন্দ্রীয় সরকারে লোকসভা এবং রাজ্যগুলিতে বিধানসভা) সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সুরক্ষিত করে। ভারতে 1951 সালে প্রথম সাধারণ নির্বাচন হয়েছিল, যেটি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস জিতেছিল, একটি রাজনৈতিক দল যা 1977 সাল পর্যন্ত পরবর্তী নির্বাচনগুলিতে আধিপত্য বজায় রেখেছিল, যখন স্বাধীন ভারতে প্রথমবারের মতো একটি অ-কংগ্রেস সরকার গঠিত হয়েছিল।
1990-এর দশকে একক-দলীয় আধিপত্যের অবসান এবং জোট সরকারের উত্থান ঘটে। সর্বশেষ 17 তম লোকসভা নির্বাচন ভারতের নির্বাচন কমিশন দ্বারা 11 এপ্রিল 2019 থেকে 19 মে 2019 পর্যন্ত সাতটি ধাপে পরিচালিত হয়েছিল। সেই নির্বাচন আবারও দেশে একক-দলীয় শাসন ফিরিয়ে এনেছে, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা দাবি করতে সক্ষম হয়েছে।
সাম্প্রতিক দশকগুলিতে, ভারতীয় রাজনীতি একটি বংশবাদী ব্যাপার হয়ে উঠেছে। এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে দলীয় স্থিতিশীলতা, দলীয় সংগঠনের অনুপস্থিতি, স্বতন্ত্র সুশীল সমাজ সমিতি যারা দলগুলোর জন্য সমর্থন জোগাড় করে এবং নির্বাচনের কেন্দ্রীভূত অর্থায়ন। ভি-ডেম গণতন্ত্রের সূচক অনুসারে 2023 সালে ভারত ছিল এশিয়ার 19তম সবচেয়ে নির্বাচনী গণতান্ত্রিক দেশ।
ভারতীয় রাজনীতির সংস্কৃতি(lokshabha election 2024):
ভারতীয় রাজনীতির সংস্কৃতি একটি জটিল টেপেস্ট্রি যা দেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, বৈচিত্র্যময় সমাজ এবং চলমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনগুলিকে প্রতিফলিত করে। এটি কেবল সম্প্রদায়ের জীবনধারারই প্রতিফলন নয়, এটি রাজনীতির ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতা, মডেল পরিচয় এবং নতুন রাজনৈতিক রূপের প্রয়োজনের মধ্যে একটি যোগসূত্র হিসেবে কাজ করে। ভারতের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চারটি ঐতিহাসিক পর্যায়ের মধ্য দিয়ে বিকশিত হয়েছে, প্রতিটি বর্তমান বহুমুখী রাজনৈতিক ল্যান্ডস্কেপে অবদান রেখেছে।
আজ, ভারতীয় রাজনৈতিক সংস্কৃতি বিভিন্ন স্ট্র্যান্ড নিয়ে গঠিত, প্রতিটির নিজস্ব মনস্তাত্ত্বিক অভিযোজন চ্যালেঞ্জ এবং সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তি রয়েছে। এই স্ট্র্যান্ডগুলি ঐতিহাসিক পর্যায়গুলির দ্বারা প্রভাবিত এবং ভারতীয় জনগণের ব্যক্তিত্বের বিভিন্ন স্তরের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
সমসাময়িক রাজনৈতিক সংস্কৃতি রাজনীতিতে বর্ণপ্রথার প্রভাব, সুশীল সমাজের খরচে প্রভাবশালী অভিনেতা হিসাবে জাতি-রাষ্ট্রের পুনরুত্থান এবং আনুষ্ঠানিক নির্বাচনী প্রক্রিয়া বহাল থাকা সত্ত্বেও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বজায় রাখার সংকটের মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
তাছাড়া, বলিউড এবং ক্রিকেট সহ পপ সংস্কৃতি জনমত গঠনে এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। বর্ণ এবং ধর্ম রাজনৈতিক সংস্কৃতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে, যা সমসাময়িক রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে।
FAQs(lokshabha election 2024):
1. মমতা ব্যানার্জি কে(lokshabha election 2024)?
মমতা ব্যানার্জি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ যিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের (AITC বা TMC) প্রতিষ্ঠাতা ও নেত্রী।
2. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পটভূমি কি(lokshabha election 2024)?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 1955 সালের 5 জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে ডিগ্রী অর্জন করেন এবং পরে আইন অধ্যয়ন করেন। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও ছাত্র আন্দোলনে জড়িত ছিলেন।
3. মমতা ব্যানার্জি কবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হন(lokshabha election 2024)?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 20 মে, 2011-এ প্রথমবারের মতো পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হন। তিনি পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন এবং এই পদে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
4. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য(lokshabha election 2024)?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) এর প্রতিষ্ঠাতা এবং নেত্রী, একটি দল যেটি তিনি 1998 সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস থেকে বিভক্ত হয়ে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
5. মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেয়াদের কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলি কী কী(lokshabha election 2024)?
তার মেয়াদে কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জনের মধ্যে রয়েছে:
অবকাঠামো উন্নয়ন: সড়ক অবকাঠামো এবং গণপরিবহনের উন্নতি।
সমাজকল্যাণ প্রকল্প: মেয়েদের শিক্ষার জন্য কন্যাশ্রী, ছাত্রদের সাইকেল বিতরণের জন্য সবুজ সাথী এবং স্বাস্থ্য বীমার জন্য স্বাস্থ্য সাথীর মতো প্রকল্পগুলি বাস্তবায়ন করা।
অর্থনৈতিক উদ্যোগ: ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের (এমএসএমই) প্রচার এবং রাজ্যে ব্যবসা করার সহজতা উন্নত করা।
6. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি অন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক পদে ছিলেন(lokshabha election 2024)?
হ্যাঁ, মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী, কয়লা মন্ত্রী এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন, যুব বিষয়ক এবং ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী সহ বিভিন্ন পদে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছিলেন।
7. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে যুক্ত কিছু বিতর্ক কি(lokshabha election 2024)?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেশ কিছু বিতর্কে জড়িয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে:
রাজনৈতিক বিরোধীদের হ্যান্ডলিং: ভিন্নমত এবং রাজনৈতিক সহিংসতা দমনের অভিযোগ।
নীতিগত সিদ্ধান্ত: বিভিন্ন অর্থনৈতিক নীতি এবং শিল্পায়নের প্রচেষ্টার বিষয়ে তার অবস্থান সম্পর্কিত সমালোচনা।
প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ: COVID-19 মহামারী এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো সংকটের সময় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ।
8. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বারা প্রবর্তিত কিছু মূল নীতি এবং উদ্যোগগুলি কী কী(lokshabha election 2024)?
কিছু মূল নীতি এবং উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে:
কন্যাশ্রী প্রকল্প: মেয়েদের মধ্যে শিক্ষার প্রচার এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধের লক্ষ্য।
সবুজ সাথী: শিক্ষায় উৎসাহিত করতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাইকেল প্রদান।
স্বাস্থ্য সাথী: পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত বাসিন্দাদের জন্য একটি স্বাস্থ্য বীমা প্রকল্প।
রূপশ্রী পরিকল্পনা: অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের মেয়েদের বিয়ের জন্য আর্থিক সহায়তা।
9. মমতা ব্যানার্জি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে কীভাবে প্রভাব ফেলেছেন(lokshabha election 2024)?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পটভূমিকে উল্লেখযোগ্যভাবে পুনর্নির্মাণ করেছেন, রাজ্যে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) (সিপিআই(এম)) এর দীর্ঘস্থায়ী আধিপত্য ভেঙে দিয়েছেন। তার নেতৃত্ব শাসন ও নীতি নির্দেশনায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে।
11. ভারতে ভোটদান পদ্ধতি কি ব্যবহার করা হয়?
ভারত তার সংসদীয় এবং রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট (FPTP) নির্বাচনী ব্যবস্থা ব্যবহার করে। এই পদ্ধতিতে, একটি আসনে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থী নির্বাচনে জয়ী হন।
12. ভারতে ভোট দেওয়ার যোগ্য কে?
ভারতে ভোট দেওয়ার জন্য একজন ব্যক্তিকে অবশ্যই হতে হবে:
ভারতের নাগরিক।
কমপক্ষে 18 বছর বয়সী।
তাদের নির্বাচনী এলাকার ভোটার তালিকায় ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত।
13. ভারতে নির্বাচন প্রক্রিয়া কীভাবে পরিচালিত হয়?
ভারতে নির্বাচন প্রক্রিয়া বিভিন্ন পর্যায়ে পরিচালিত হয়:
নির্বাচনের ঘোষণা: ভারতের নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে।
মনোনয়ন দাখিল: প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন জমা দেন।
যাচাই-বাছাই এবং প্রত্যাহার: মনোনয়ন যাচাই-বাছাই করা হয় এবং প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারেন।
প্রচারণা: প্রার্থী ও দলগুলো ভোটের জন্য প্রচারণা চালাচ্ছে।
ভোটগ্রহণ: ভোটাররা নির্ধারিত নির্বাচনের দিনে তাদের ভোট দেন।
ভোট গণনা: ভোট গণনা করা হয়, এবং ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
14. ভারতের নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা কী?
ভারতের নির্বাচন কমিশন (ইসিআই) হল একটি স্বায়ত্তশাসিত সাংবিধানিক কর্তৃপক্ষ যা ভারতে জাতীয় ও রাজ্য উভয় পর্যায়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য দায়ী। ইসিআই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করে, নির্বাচনের তফসিল তত্ত্বাবধান করে, মনোনয়ন প্রক্রিয়া তত্ত্বাবধান করে, ভোটগ্রহণ ও ভোট গণনা পরিচালনা করে এবং আদর্শ আচরণবিধি বলবৎ করে।
15. ভারতে বিভিন্ন ধরনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়?
ভারত বিভিন্ন ধরনের নির্বাচন পরিচালনা করে, যার মধ্যে রয়েছে:
লোকসভা নির্বাচন: নিম্নকক্ষে (লোকসভা) সংসদ সদস্যদের নির্বাচন করার জন্য।
রাজ্যসভা নির্বাচন: সংসদ সদস্যদের উচ্চকক্ষে (রাজ্যসভা) নির্বাচন করার জন্য।
রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন: রাজ্য বিধানসভার সদস্যদের নির্বাচন করার জন্য।
স্থানীয় সংস্থা নির্বাচন: পৌর কর্পোরেশন, পৌরসভা এবং পঞ্চায়েতে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য।
16. ভারতে নির্বাচনী এলাকা কিভাবে নির্ধারিত হয়?
ভারত জনসংখ্যার ভিত্তিতে নির্বাচনী এলাকায় বিভক্ত। প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা লোকসভা বা রাজ্য বিধানসভায় একজন করে প্রতিনিধি নির্বাচন করে। সীমাবদ্ধতা কমিশন ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার জন্য সর্বশেষ আদমশুমারির তথ্যের ভিত্তিতে নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্নির্মাণের জন্য দায়ী।
17. মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট কি?
মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট (MCC) হল ভারতের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জারি করা নির্দেশিকাগুলির একটি সেট যা নির্বাচনের আগে এবং সময়কালে রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীদের নিয়ন্ত্রণ করে। এটির লক্ষ্য ঘুষ, ঘৃণামূলক বক্তব্য এবং প্রচারের জন্য সরকারি সম্পদের অপব্যবহারের মতো কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা।
18. NOTA কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে?
NOTA (উপরের কোনটিই নয়) ইভিএমের একটি বিকল্প যা ভোটাররা উপযুক্ত না হলে সমস্ত প্রার্থীকে প্রত্যাখ্যান করার অনুমতি দেয়। যাইহোক, NOTA এর জন্য ভোট গণনা করা হয় কিন্তু ফলাফল প্রভাবিত করে না; সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী (NOTA ব্যতীত) এখনও বিজয়ী হন।
19. অনাবাসী ভারতীয় (এনআরআই) ভারতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন?
হ্যাঁ, অনাবাসী ভারতীয় (এনআরআই) ভারতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন, তবে নির্বাচনের দিন তাদের অবশ্যই তাদের নির্বাচনী এলাকায় উপস্থিত থাকতে হবে। এনআরআইদের জন্য প্রক্সি ভোটিং এবং পোস্টাল ব্যালট সক্ষম করার একটি প্রস্তাব রয়েছে, তবে এখন পর্যন্ত, তাদের ভোট দেওয়ার জন্য তাদের ভারতে থাকতে হবে।
More visit: https://deepblogs.net/
More you can read:
https://taazakhobor.in/sunil-chhetri-announces-retirement/
Cheapest and Best water purifier in India in 2024. Find out the best for your home.
World in 2050: Explore the power of Technology!! Positively Read!!
Telemedicine in modern healthcare(আধুনিক স্বাস্থ্যসেবায় টেলিমেডিসিন)
একটা পারফেক্ট আর সামঞ্জস্যময় রিলেশনশিপ কেমন হওয়া উচিত?