Lifesaver Doctor to bloody serial killer, know the mystery that gives 100% horrible feel

Lifesaver Doctor to bloody serial killer :

ডাক্তার থেকে সব চেয়ে ভয়ানক এক সিরিয়াল কিলার হওয়ার কাহানি (Lifesaver Doctor to bloody serial killer) :

আজকের এই কাহানি নানা লোকের অভিজ্ঞতা ও নানা উৎস থেকে নেয়া। তাই এই ঘটনার স্থান, চরিত্রের নাম কাল্পনিক।

কর্ণাটকের হাগানুর (haganur) নামের এক গ্রামে হঠাৎ বেশ অদ্ভুত কিছু ঘটনা শুরু হয়। ঘটনার সূত্রপাত ঘটে ১৯৯৯ সালের মার্চ মাস থেকে, যখন মিথিলেশ নামের এক ২৫ বছরের যুবক তার চাকরি থেকে ফিরছিলো, কিন্তু সে আর বাড়ি পোঁছায় নি কোনোদিন। কি হয়েছিল সেই যুবকের সাথে কেউ জানতো না।
এই মিসিং কেস দেয়া হয় কোয়েম্বাটোরের এক সৎ পুলিশ ইন্সপেক্টরকে যার ট্রান্সফার হয় হাগানুরে। তার কেস solve করার রেকর্ড ছিল ৯৯%। কিন্তু তিনি জানিয়েছেন এই কেসটি ছিল তার জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ ক্রাইম কেস (Lifesaver Doctor to bloody serial killer)।

মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয় মামলার তদন্ত। তদন্তের মধ্যে পাওয়া যায় যে, শুধু ওই যুবকই নয়, এরম আরো ভিন্ন ভিন্ন বয়স ও পেশার ১৫ জনের মতো স্ত্রী ও পুরুষ নিখোঁজ ছিল। পুলিশ বুজতে পারে বেপারটা যতটা হালকা মনে করা হচ্ছিলো আসলে তা নয়। তদন্ত চলছিল এমন সময় থানায় খবর আসে এইবার এক ১০ বছরের স্কুলগামী ছাত্র নিখোঁজ (serial killer)। তার আগে পর্যন্ত পুলিশ ভাবছিলো যে, অপরাধী হয়তো কোনো বিশেষ pattern অনুসরন করে প্রাপ্ত বয়স্কদের অপহরণ করছে, কিন্তু বাচ্চার অপহরণের পর সব তালমিলি পাল্টে যায়।

পুলিশের কাছে সব চেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল এইযে,কেন অপহরণকারী টাকার জন্য পরিবারের কাউকে ফোন করছে না। তাহলে ওই অপহরণকারী এদের সাথে করছে টা কি? এসব উত্তর খুজঁছিলোই এরই মাঝে এক মদ্ধ বয়সী ভিখারি নিখোঁজ হয়ে যায় (Lifesaver Doctor to bloody serial killer)।

পুলিশের কাছে এটা স্পষ্ট ছিল যে এটা কোনো সাধারণ অপহনের মামলা ছিল না, ঐ এলাকায় হাই এলার্ট জারি করা হয়। এমন সময় অন্ধকার এই তদন্তে আসে এক আলোর কিরণ, পুলিশ একটা পিকআপ ট্রাক এর সন্ধান পায় , যেটা সব কটা অপহরণের সময় তার আশেপাশে দেখা যায়। মনে করা হচ্ছিলো এই ট্রাক করেই হয়তো শিকার তোলা হতো। কিন্তু সমস্যা ছিল ট্রাকটির নম্বরপ্লেট কোনো ভাবেই জানা যাচ্ছিলো না, আর সে সময় কোনো সিসিটিভি ও ছিল না যে, যার দ্বারা দেখা যেত (serial killer)।

কিন্তু কথাই আছে না আইনের হাত অনেক লম্বা হয়, সেটায় সত্যি হলো আর শেষ মেশ ট্রাক টা খুঁজে পাওয়া গেলো। কিন্তু পুলিশ যখন ট্রাক দেখে তখন ট্রাক টা দেখে মোটেই মনে হচ্ছিলো না যে ট্রাকটি ১০ বছর ধরে চালানো হয়েছে। কিন্তু তখন সবচেয়ে জরুরি ছিল যেন পুলিশ ট্রাকের মালিককে খুঁজে বার করে।
পুলিশ তারপর ট্রাকের মালিককে খুঁজে বার করে, কিন্তু সব তদন্ত করে জানা যায় ট্রাকটি একজন কন্ডাক্টরের ছিল আর বহুবছর ধরে গাড়িটি চলে না,তাহলে লোক কি করে ওই ট্রাকটিকে ওই জায়গাগুলোতে দেখলো?

পুলিশের মনে হচ্ছিলো যে তারা হয়তো কোথাও কিছু ভুল করছে, কিন্তু সেইদিন রাতেই ওই ট্রাক তদন্তের ইনচার্জে থাকা পুলিশ ইন্সপেক্টরের গাড়িকে উড়িয়ে দেয়।
যার ফলে পুলিশ বুঝতে পারে না তারা ঠিকই যাচ্ছে , ট্রাক তো ওটাই।

পুলিশ এরপর আবার ঐস্থানে যায় যেখানে ট্রাকটি রাখা ছিল, এবার ভালোভাবে দেখার পর মাটির গভীরে একটি সরু ও গভীর গর্ত দেখতে পাওয়া যায়, হয়তো মাটির গভীরের জল উত্তোলনের কাজে ব্যবহার করা হতো। ২ ঘন্টা অভিযানের পর ওই গর্ত থেকে বিভিন্ন লোকের শরীরের অনেকগুলো কাটা অঙ্গ পাওয়া যায়।

ময়নাতদন্তের (Lifesaver Doctor to bloody serial killer) পর জানা যায় ভিন্ন ভিন্ন ১০ জনের শরীরের অঙ্গ ছিল ওখানে। হিসাব মতো ১৫ জন নিখোঁজ ছিল, মানে আরো লাশ পাওয়া বাকি ছিল। পুলিশ লাশের সন্ধান করছিলো এমন সময় তারা জানতে পারে শুধু জীবিত লোক না, লাশঘর থেকে মৃত লোকের শরীরও গায়েব হচ্ছে। পুলিশের এটা ভালোভাবে জানা ছিল যে হাসপাতাল থেকে লাশ গায়েব করতে হলে হাসপাতালের কারো সাহায্য লাগবেই।

তাই পুলিশ অনেক কষ্টে সেই লোককে খুঁজে বার করে যে ওই খুনি অপরাধীকে সাহায্য করছিলো। সেই লোকের কাছ থেকে জানা যায় , খুনি একজন ডাক্তার ছিলেন, ভুলবশত তার হাতে এক রোগীর যান যাওয়ার ফলে তার ডাক্তারি লাইসেন্স বাতিল করে দেয়া হয়েছিল,তাই অস্ত্রোপচার বা শৈলচিকিৎসা করার অপূর্ণ ইচ্ছে পূরণ করার জন্য সেই পাগল সাইকো ডাক্তার এইসব করছিলো।

লোকটি পুলিশকে ওই পুরোনো ট্রাকের কাছে নিয়ে যায় , কিন্তু লোকটি ট্রাকের কাছে যেতেই প্রচুর আশ্চর্যচকিত হয়ে ওঠে , কারণ সে যখন রাতের গভীরে ট্রাকটিতে লাশ দেয় তখন ট্রাকটি দেখতে অনেকটা নতুন ও আলাদা লাগে। তাছাড়া রাত ছাড়া ট্রাকটিকে কেউ সকালে দেখেও নি।

পুলিশ ভাবে লোকটা পুলিশের সাথে চালাকি করছে, কিন্তু তারপর যা ঘটে তাতে সবার হোঁশ উড়ে যায়।লোকটি পুলিশ কে ঐখানে নিয়ে যায় যেখানে খুনি লাশ কাটতো ও জীবিত মানুষের অস্ত্রোপচার করতো, পুলিশ গিয়ে দেখে সেখানে যেই ঘরের কথা বলা হচ্ছে সে ঘরটি অনেক বছর আগে আগুনে পুড়ে যায় আর সাথে পুড়ে যায় তার মালিক ওই ডাক্তারটা। কিন্তু এটা কি করে সম্ভব ছিল, এই ডাক্তারটিই (serial killer) তো সব লোককে অপহরণ করছিলো ও তাদের মেরে দিচ্ছিলো। এটা এমন ক্রাইম কেস ছিল যার কোনো ব্যাখ্যা দেয়া সম্ভব হচ্ছিলো না।

ভয়ানক ব্যাপার এই ছিল যে,বাড়িটির মধ্যে কাটা লাশ ও রক্ত পাওয়া যায়। তাহলে কি এসব কিছু ডাক্তারের অতৃপ্ত আত্মা করছিলো, সত্যি কি ওই ট্রাকটাও আত্মার জাদুকরী শক্তিতে শুধু রাতেই বেরোতো? নাকি অন্য কেউ ছিল যে এই ডাক্তারের মতো করে খুন গুলো করছিলো, কিন্তু তবুও প্রশ্ন থেকেই যায়, ওই ট্রাক রাতেই কেন বেরোতো আর নতুন কি করে হতো, ট্রাকটাও কি আরেকটা ট্রাক ছিল, যা কি শুধু ভ্রম সৃষ্টি করার জন্য ছিল?

এই ঘটনাটি গ্রামীণ লোকের দেয়া তত্ত্ব ও নানা উৎস থেকে সগৃহীত ,এর সত্যতার কোনো প্রমান নেই তাজাখবরের কাছে (serial killer)।

আপনি কি নতুন বন্ধু তৈরি করতে আপনার আশেপাশের লোকেদের সাথে চ্যাট করতে চান, শুধু iOS স্টোরে উপলব্ধ এই অ্যাপটি ইনস্টল করুন৷ এই অ্যাপটি আপনাকে আপনার চ্যাটের সম্পূর্ণ গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা প্রদান করে: The App Link

More you can visit our English blog: https://deepblogs.net/

More you can read:

UNICEF: “1 in 4 children are suffering from food poverty in India. India is among the 20 nations and among the worst conditions”

https://taazakhobor.in/punjab-national-bank-share-price-today-big-dhamaka-news-on-29th-july/

https://taazakhobor.in/abhartachthe-vampiric-dwarf-of-irish-folklore/

The real mystery of last stone age tribe of north sentinel island and sentinelese tribe, that 99.99% people don’t know

Skondhokata or half neck Sarkate (গলাকাটা ভূত or  বা সরকাটার গল্প), experience the mystery on 2024

Murderer to tibetan monk, an incredible life journey of Milarepa, that 99.99% People don’t know