Darkest creepy dirty face of a stalker teacher
কাহানিটি হচ্ছে আসামের বাসিন্দা সমীরের। সমীর যে ছিল একজন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র, সে পড়াশোনায় তেমনটা ভালো ছিল না। কোনোরকমে পরীক্ষায় পাস করে যেত সে। তাই ছোটবেলা থেকেই টিউশন করতো সে, টিউশন আর স্কুলেই তার সব সময় কেটে যেত, তাই তার প্রায় বন্ধুই ছিল স্কুল আর টিউশন থেকে। তেমনি একটা বন্ধু ছিল আরুশি। আরুশি আসাম থেকে ছিল না তারা দুজন টিউশনে এসে বন্ধু হয়েছিল (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।

সমীর নিজেও আসামের বাসিন্দা ছিল না, তার বাবার সেখানে ট্রান্সফার হয়েছিল, ঠিক তেমনি আরুশির বাবারও সেই এক কাহিনী। সেও অন্য রাজ্য থেকে এখানে এসেছিলো। কিন্তু টিউশনে এসে তারা খুব মজা করতো আর একে ওপরের স্কুলের গল্প জানতো, সাথে নানা কথা বলতো (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
যেমনটা আমরা জানি টিউশন তারা পড়তো একজায়গায় সেটা ছিল গুপ্তা স্যার। যখন সমীর ও আরুশি প্রথম তার কাছে টিউশন নিতে গিয়েছিলো তখন স্যার কলেজের ছাত্র ছিল। আর স্যার গুপ্তা খুবই ভালো পড়াতো। তাই লোকালি তার অনেক নাম হয়ে উঠেছিল। সমীর ১১ ক্লাস এ উঠতে উঠতে গুপ্তা স্যার একটা বড় টিউশন সেন্টার খুলে দেয়।পৃথিবীতে কোনো মানুষ পারফেক্ট হয় না ,তেমনই গুপ্তা স্যারও পারফেক্ট ছিল না।
গুপ্তা স্যারের ক্ষেত্রেও তাই ছিল।

সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে স্যার কোনো সোশ্যাল এপ চালাতো না দেখে একদিন সমীর তাকে জিজ্ঞেস করে বসে, যে স্যার কেন কোনো মিডিয়া প্লাটফর্মে একটিভ থাকে না। আরুষিও একই কথা জিজ্ঞেস করে স্যার কে , আরুশি আরো জিজ্ঞেস করে স্যারের কোনো গার্লফ্রেইন্ড আছে কিনা।
ছাত্ররা এসব জিজ্ঞেস করছিলো কারণ স্যার দেখতে শুনতে হ্যান্ডসাম ছিলেন। এসব কথা সমীর ও আরুশির জন্য বেশ স্বাভাবিক ও মজার ছিল। কিন্তু এরপর কি হতে চলেছে তা কিন্তু কেউ জানতো না (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
সেইদিন বাড়ি গিয়ে সমীর ও আরুশি দেখে এক অদ্ভুত ব্যাপার ঘটে যাই তাদের সাথে। যে স্যার কখনো ইনস্ট্রা ফেইসবুক চালায় না , সে একাউন্ট খুলে তাদের ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছে। একটু অবাক করার মতো হলেও সমীর খুশি ছিল যে স্যার সোশ্যাল মিডিয়ায় এসেছেন।
কিন্তু তারপর জিনিস গুলো একটু অন্যরকম হতে থাকে। স্যার কখনো আরুশিকে জিজ্ঞেস করতো যে থাকে কেমন লাগছে , কখনো অন্য কোনো ছাত্রীকে জিজ্ঞেস করতো যে সে ঠিক গার্লফ্রেইন্ড পাবে কিনা, যা খুব অস্বাভাবিক ছিল।
একদিন আরুশি ও তার কয়েকটা বন্ধু মিলে তারা আসামের পাহাড়ের দিকে যাচ্ছিলো , ওখানে হঠাৎ গুপ্তা স্যার খুব জোরে আরুশিকে আওয়াজ দেয়, স্যার খুব রেগে যায় যে আরুশি কেন ওই ছেলেদের সাথে ঘুরছে। যেটা আরুশির কাছে অবাক করার ছিল, স্যার এমন আচরণ করছিলো যে আরুশি যেন স্যারের ছাত্রী নয় বরং গার্লফ্রেন্ড।
আরুশি এই কথা এসে সমীরকে বলে,কিন্তু সমীর ভাবে স্যার ছাত্রী হিসেবে তার চিন্তা করছিলো। কিন্তু ব্যাপার তখন গম্ভীর হয়ে উঠে যখন স্যার সমীরকেও উল্টোপাল্টা কিছু মেসেজ করতে শুরু করে। স্যার তাকে বিভিন্ন মেয়ের ছবি পাঠাতো আর জিজ্ঞেস করতো কোনটা দেখতে বেশি হট। এসব কিছু এখন তাদের বোঝার বাইরে হয়ে যাচ্ছিলো।

আরুশি ও সমীর বাকিদেরও এসব কথা নিয়ে জিজ্ঞেস করে, তাদেরও একই মত ছিল, তাদেরও নাকি স্যার আপত্তিজনক মেসেজ করতো। সমীর এইসবকথা বাড়িতে এসে বলে,কিন্তু বাড়ির কেউ তার কথা মানে না। কিন্তু একদিন আরুশি ও তার মা-বাবা সমীরের বাড়িতে আসে। আরুশির মা-বাবাও একই কথা বলে যা সমীর বলে। স্যার নাকি একদিন আরুশিকে একা দেখেছিলো আর কথা বলার বাহানায় তার গায়ে হাত দিচ্ছিলো। আরুশি নাকি অনেকদিন ধরে অনুভব করছিলো যে তার পেছনে কে যেন স্কুলে তাকে ফলো করছে (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
আরুশির বাবাও একদিন দেখে গুপ্তা স্যারের মতোই একজন তার মেয়ের পিছু করছে। সমীরের বাবা ঘরে এসে যখন এসব শুনতে পায়, তখন তিনি খুব রেগে যান, সমীরের বাবা বাকি ছাত্র-ছাত্রীদের বাবা-মাকেও ফোন করে এই জানতে যে তাদের বাচ্চার সাথেও কি এসব হচ্ছে। তাদের কথা শুনে সমীর ও আরুশির বাবা-মা স্তম্বিত হয়ে যায়। তারা জানতে পারে, একজন ছাত্রীকে নাকি স্যার তার গোপন অঙ্গের ছবিও পাঠিয়েছে। তারা ভাবে, এতদিন ধরে তারা কার হাতে তাদের বাচ্চাদের দায়িত্ব দিয়ে রেখেছিল (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
সমীর ও আরুশির বাবা এতই রেগে ছিলেন যে তারা পুলিশ নিয়ে স্যার এর বাড়ি চলে যায়। পুলিশ প্রাথমিক পর্যায়ে স্যারের সাথে দিচ্ছিলো, কিন্তু পরে আপত্তিজনক ছবি দেখার পর পুলিশ ওই গুপ্তা স্যার কে গ্রেফতার করে।
তারপর সবাই যার যার বাড়ি চলে যায়। সমীর ও তার বাকি বন্ধুদের জন্য এটা বিশ্বাস করা খুব চাপের ছিল যে তাদের স্যার এসব কাজ করতে পারে (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
রহস্যময়ী ব্যাপার এটাই ছিল যে, গুপ্তা স্যার ঐরাতেই জেল থেকে হঠাৎ কোথায় উধাও হয়ে যায়। পুলিশ বলে যে, হয়তো রাতের অন্ধকারে মিস্টার গুপ্তা জেল থেকে পালাতে সফল হয়ে যায়। কিন্তু জেল থেকে কি করে তিনি পালিয়ে গেলেন কেউ জানে না, আর কেনই বা হঠাতই গুপ্তা স্যার এতো বদলে গিয়েছিলেন, তার পেছনে কি কোনো কারণ ছিল, গুপ্তা স্যার নিজেই কি এসব করছিলেন নাকি, তাকে দিয়ে অন্য কেউ এসব করাচ্ছিলেন, এসব কিছুই একটা রহস্য হয়ে রয়ে গেছে (Darkest creepy dirty face of a stalker teacher)।
More Visit: https://deepblogs.net/
More you can read:
Kalki 2898 AD Movie Review: The best movie the Indian Cinema(Bollywood) has ever seen.
https://taazakhobor.in/most-haunted-place-kazi-ki-chawl/
https://taazakhobor.in/incredible-journey-of-gama-pehlwan-in-2024/